• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

জিনপিংকে শুভেচ্ছা জানিয়ে হামিদ-হাসিনার চিঠি

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২ অক্টোবর ২০২২  

চীনের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১ অক্টোবর) আলাদা চিঠিতে তারা চীনের সরকার ও জনগণকে এ শুভেচ্ছা জানান। ঢাকায় চীনের দূতাবাস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

আলাদাভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংকে এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইকেও শুভেচ্ছাপত্র দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তার চিঠিতে বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধার নীতির ওপর ভিত্তি করে অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পথ চলছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সম্পর্কের অবিশ্বাস্য উন্নতি হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দু’দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও দৃঢ় ও গভীর হবে বলে তিনি আত্মবিশ্বাসী।

দেশের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট, সরকার ও বন্ধুবৎসল জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও চীন অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে রয়েছে। আমাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অন্যতম শীর্ষ অংশীদার চীন। আমাদের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে, বিশেষ করে বিগত এক দশকে।

২০১৬ সালে শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেসময় আমরা নিজেদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কৌগলগত অংশীদারত্বে সম্প্রসারিত করার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছিলাম। কৌশলগত অংশীদারত্বের সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে আরও সহযোগিতার ক্ষেত্র উন্মোচনের এটাই সেরা সময়।

২০১৯ সালে নিজের চীন সফর ও সেখানে প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের দুই দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতে আরও গভীর হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।