মালয়েশিয়ায় কর্মী নিয়োগে ‘তৃতীয়পক্ষ’ বন্ধের নির্দেশ
আজকের পটুয়াখালী
প্রকাশিত: ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
বিদেশিকর্মী নিয়োগে তৃতীয়পক্ষের (এজেন্ট) হস্তক্ষেপ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। বুধবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী হিসেবে আসতে নেপালের শ্রমিকদের খরচ মাত্র ৩ হাজার ৭০০ রিঙ্গিত। কিন্তু বাংলাদেশ এবং ইন্দোনেশিয়ার শ্রমিকদের বেলায় প্রত্যেককে খরচ করতে হয়, ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার হাজার রিঙ্গিত। প্রধানমন্ত্রী এই খরচকে ‘আধুনিক দাসত্বের’ সমতুল্য বলেছেন।
এ ধরনের স্বীকারোক্তি মালয়েশিয়া সরকারের সদিচ্ছার প্রকাশ বলে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে প্রবাসী বাংলাদেশিরা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ায় কাজ করতে আসা বিদেশি কর্মীদের বর্ধিত খরচের জন্য রিক্রুটিং এজেন্টদের ফি-কে দীর্ঘদিন ধরে দায়ী করা হচ্ছে।
এজন্য শ্রমিকদের প্রায়ই উচ্চ সুদে ঋণ নিতে বা নিয়োগের ফি দিতে তাদের ঋণ করতে বা জমি বন্ধক রাখতে বাধ্য করা হয়। আন্তর্জাতিক অভিবাসী সংস্থা অভিবাসী কর্মীদের বিদেশ যেতে অনাকাঙ্ক্ষিত উচ্চ খরচ হওয়াকে দাসত্বের শ্রম বা ফোর্স লেবার এবং মানবপাচার হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং এই দুটি অভিযোগে মালয়েশিয়া থেকে আমেরিকা ও ইউরোপের মার্কেটে মালয়েশিয়ান পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
বেশ কয়েকটি স্থানীয় হ্যান্ড গ্লোভ প্রস্তুতকারক কোম্পানি তাদের বর্তমান এবং সাবেক বিদেশি কর্মীদের অতিরিক্ত অভিবাসন খরচ ফেরত দিয়ে সে অভিযোগ থেকে মুক্ত হতে পেরেছে। কেননা কোম্পানি ও কর্মী উভয়ই এই উচ্চ খরচের পদ্ধতি মেনে নিতে বাধ্য হয়।
সম্প্রতি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুসন ইসমাইল বাংলাদেশ ও নেপালের সরকারের সঙ্গে অভিবাসন খরচ ও প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন। কীভাবে সহজ পদ্ধতি ও নামমাত্র খরচে কর্মী নিয়োগ করতে পারেন।
মালয়েশিয়ান নিয়োগকর্তারা নামমাত্র বা জিরো খরচে কর্মী নিয়োগ করার ইচ্ছা বিভিন্ন সময় সরকারকে বলেছে। তারা নিশ্চয়তা চেয়েছে যে, উৎস দেশ (বাংলাদেশে) কর্মীর অতিরিক্ত কোনো খরচ হবে না।
গত ফেব্রুয়ারিতে, তৎকালীন মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানান নিয়োগকর্তাদের বলেছিলেন, যারা বিদেশি কর্মী নিয়োগ করতে চান তারা তৃতীয়পক্ষের নিয়োগ সংস্থার মাধ্যমে না করে সরাসরি মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে।
সে সময় সারাভানান বলেছিলেন, নিয়োগকারী সংস্থাগুলোর মাধ্যমে করা আবেদনগুলো অবিলম্বে প্রত্যাখ্যান করা হবে। ২০১৮ সালে, তৎকালীন মানবসম্পদমন্ত্রী এম কুলাসেগারন বলেছিলেন, মন্ত্রণালয় নিয়োগকারী এজেন্টদের ভূমিকা পর্যালোচনা করবে।
সবশেষ ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের সঙ্গে কর্মী নিয়োগ, কর্মসংস্থান ও প্রত্যাবর্তন বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। মালয়েশিয়া যেখানে উভয় দেশের বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির কাজ করার সুযোগ রাখা হয়েছে যেটা জি টু জি প্লাসের সময় কেবল বাংলাদেশ প্রান্তে বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সির কাজ করার সুযোগ পেয়েছে।
জি-টু-জি প্লাসের সময় মাত্র ১০টি বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠিয়েছে। এবার শ-খানেক রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী প্রেরণ করছে কিন্তু উভয় ক্ষেত্রেই সমঝোতা স্মারকে উল্লিখিত উভয় দেশের সম্মতিতে করা অভিবাসন খরচের সীমানা অতিক্রম করেছে।
কোনো সরকারই এর লাগাম টেনে ধরতে পারেনি। বরং বর্তমানে বেশি অভিবাসন খরচের মাত্রা জি-টু-জি প্লাসের সময়কেও ছাড়িয়ে গেছে। এবারও সরকারকে ফাঁকি দিয়ে লাগামহীন খরচ আদায় করা হচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী আগমনের পরিমাণ নেপালের তুলনায় খুবই কম।
মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তারা বেশি খরচের কর্মী এনে দাসত্বের শ্রম বা জোর জবরদস্তির শ্রম, মানবপাচার এবং অর্থ ফেরত পাঠানোর দায় নিতে ইচ্ছুক নয়। এমন কি খরচের অর্থ ফেরত পেতে অনেক কারখানার বাংলাদেশি কর্মীদের অসন্তোষের ঘটনা ঘার কারণে, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণা, অতিরিক্ত খরচের খড়গ হতে কর্মীরা রেহাই পাবে এবং আন্তর্জাতিকভাবে মালয়েশিয়া মর্যাদাবান হবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
- সাধারণ জ্বর-সর্দি নাকি করোনা বুঝবেন যে লক্ষণে
- গরমে মুখে ও পিঠে ব্রণ হচ্ছে?
- ভোজ্যতেলের দাম নির্ধারণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আজই
- বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে সঙ্গীত শিল্পী ‘পাগলা হাসান’সহ নিহত ২
- বিয়েবাড়ির মতো খাসির মাংস ভুনা করবেন যেভাবে
- বদলা নিতে ডেকে নিয়ে কোপানো হয় পাভেলকে
- নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানি কার্যক্রম দ্রুত শেষ করার তাগিদ
- বিএনপির চিন্তাধারা ছিল দেশকে পরনির্ভরশীল করা: শেখ হাসিনা
- স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ
- জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো
- শপথ নিলেন পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমার
- মুজিব নগর সরকার গঠনের পরই বিশ্বের স্বীকৃতি পায়
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দেশ ও সমাজে কল্যাণ হচ্ছে- শাজাহান খান
- মাদারীপুরে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ তিনজন গোয়েন্দা পুলিশের জালে
- ম্যান সিটির হৃদয় ভেঙে সেমিফাইনালে রিয়াল
- উজিরপুরে প্রানিসম্পদ প্রদর্শনী ও মেলা অনুষ্ঠিত
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- ‘সেফ জোনে’ ২৩ নাবিক, নিরাপত্তায় ইতালির যুদ্ধজাহাজ
- জলবায়ু অর্থায়নে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য: আইএমএফ
- মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
- সন্দেহভাজন আরও এক কেএনএফ সদস্য কারাগারে
- রাজধানীকে ঝুঁকিমুক্ত করতে নতুন উদ্যোগ রাজউকের
- প্রভাব খাটিয়ে আর পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই: মন্ত্রী
- গলায় কৈ মাছ আটকে কৃষকের মৃত্যু
- পরীমণির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী নাসিরকে মারধরের সত্যতা পেয়েছে পিবিআই
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল আগামী সপ্তাহে
- রেস্তোরাঁয় মদ না পেয়ে ‘তাণ্ডব চালান’ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
- ফেসবুক লাইভে অস্ত্রাগার দেখিয়ে চাকরি হারালেন পুলিশ সুপার
- কৃষকরাই অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি: স্পিকার
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- এ বছর ফিতরার হার নির্ধারণ
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের
- গলাচিপায় অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ভিজিএফের চাল বিতরণ
- বরিশালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৪টি মামলা, অর্থদণ্ড আদায়
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- ৬৮ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ প্রায় শেষ, সরবরাহ এপ্রিলে
- গলাচিপা পৌর শহরে ভোক্তার অভিযান, ৯ হাজার টাকা জরিমানা
- রোজার মাসে সুস্থ থাকতে হৃদরোগীরা যা করবেন
- পটুয়াখালীতে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
- দুমকিতে শিশু ধর্ষনে অভিযুক্ত আসামী গ্রেফতার
- বরিশালে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে অলোচনা সভা
- ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন কি না বুঝে নিন লক্ষণে
- পটুয়াখালীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস
- পটুয়াখালীতে শিশু গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার
- বদহজম-পেটে যন্ত্রণা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ নয় তো?
- সমরাস্ত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?