ভোট দিলে এদিকে না দিলে ওদিকে
আজকের পটুয়াখালী
প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

আগামী নির্বাচনে জনগণ ভোট দিলে সরকারি দলে থাকবেন না হলে বিরোধী দলে যাবেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংসদে সরকারি দল ও বিরোধী দলের সিটগুলো দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অক্টোবর মাসে আরেকটা অধিবেশন বসবে। সেটাই হবে এই সংসদের শেষ অধিবেশন। পরে নির্বাচন হবে। নির্বাচনে যদি জনগণ ভোট দেয় আবার এদিকে আসবো। না দিলে ওদিকে যাবো। কোনো অসুবিধা নাই। জনগণের ওপর আমরা সব ছেড়ে দিচ্ছি। একাদশ জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশবাসীসহ সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। যেন জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে, গণতান্ত্রিক ধারাটা ব্যাহত করতে না পারে। কোনো চক্রান্তের কাছে বাংলাদেশের জনগণ আর মাথা নত করবে না, করেনি।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত সব নির্বাচনই অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন হয়েছে- উপনির্বাচন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনসহ প্রতিটি নির্বাচন স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। এর চেয়ে শান্তিপূর্ণ কবে হয়েছে বাংলাদেশে নির্বাচন? বা পৃথিবীর কোন দেশে হয়ে থাকে?
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক দেশে নির্বাচন তো এখনো তাদের বিরোধী দল মানেনি। এরকম তো ঘটনা আছে। তারপরও আমাদের নির্বাচন নিয়ে অনেক সবক শুনতে হচ্ছে। আজকে যখন সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন আমরা করছি তখনই নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করা হচ্ছে, এর অর্থটা কী? আজ দেশ যখন অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তখন নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন কেন?
গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আওয়ামী লীগের ভূমিকার কথা তুলে ধরে দলটির প্রধান বলেন, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি আমরা। রাজপথে ছিল আওয়ামী লীগ। রক্ত দিয়েছি অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই শহীদের তালিকা দেখলে আওয়ামী লীগের নাম পাওয়া যাবে। সংগ্রামের মধ্যদিয়ে মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছি এটাই সবচেয়ে বড় কথা।
ভোট নিয়ে যারা আজ সোচ্চার ৭৫ এর পর তারা কোথায় ছিল?
নির্বাচন নিয়ে দেশবিদেশে নানা সমালোচনার জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে দেখি নির্বাচন নিয়ে, নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে সবাই সোচ্চার। যে সমস্ত দেশ আমাদের দেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলছে আর অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলছে তাদের কাছে আমার প্রশ্ন? ৭৫ এর পর থেকে বারবার যে নির্বাচনগুলো হয়েছিল সেই সময় তাদের এই চেতনাটা কোথায় ছিল? জানি না তাদের এই বিবেক কী নাড়া দেয়নি?
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, আজকে যখন আওয়ামী লীগ পরপর তিনবার সরকারে এসেছে। বাংলাদেশের আত্মসামাজিক উন্নতি হচ্ছে। আজকে বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। আত্মসামাজিক উন্নয়নে যে কাজ করে যাচ্ছি তার সুফল তো দেশের তৃণমূলের জনগণ পাচ্ছে। আমরা যে ওয়াদা দেই সেটা রাখি। আমরা রাখতে পারি।
তিনি বলেন, সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই অগ্রযাত্রাটা যেন অব্যাহত থাকে। বিশ্বব্যাপী বাঙালি যে মর্যাদা পেয়েছে সেই মর্যাদা অব্যাহত রেখেই আমরা এগিয়ে যাবো। আবার দেখা হবে।
বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী দেশের পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে যে অগ্রগতি সূচনা হয়েছিল সেটাও স্থবির হয়ে গিয়েছিল। জনগণের কোনো অধিকার বলে কিছু ছিল না। তাদের ভোটের অধিকার ছিল না। বেঁচে থাকাই ছিল কষ্টকর। আমরা দেখেছি ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার রেখে নির্বাচনী প্রহসন। নির্বাচনের পর ৪৮ ঘণ্টা ভোটের ফল বন্ধ রেখে মনের মতো করে ফলাফল প্রকাশ করতে দেখেছি।
গ্যাস বিক্রি করিনি বলে ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারিনি
২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে না পারার কারণ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালে সরকারে আসতে পারিনি। কারণটা ছিল কিছুই না। নিজের দেশের গ্যাস বিক্রি করবো না এই সিদ্ধান্তটাই ছিল আমার ভাগ্য নিয়ে খেলা। আমি সেটা পরোয়া করিনি। আমার কাছে বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থটাই বড়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সম্পদ বাংলাদেশের জনগণের কাছে থাকবে। জনগণের আত্মসামাজিক উন্নয়নে কাজে লাগবে। এটা ছিল আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। যাই হোক খেসারত দিতে হয়েছে। ক্ষমতায় আসতে পারিনি। কিন্তু এরপর দেশে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, নির্যাতন অত্যাচার ছিল প্রতিনিয়ত ব্যাপার। এরপর ভোট চুরি। ওই এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে আবার ভোট চুরির পাঁয়তারা। এই দু:শাসনের ফলে জরুরি অবস্থা। এল সামরিক শাসনের ছত্রছায়ায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। একটা দমবন্ধকর পরিস্থিতি ছিল। তারা আমাদের ওপর অত্যাচার করলেও আমাদের প্রস্তাবিক স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ছবিসহ ভোটার তালিকাটা করেছিল। ভোটের ব্যাপারে এই নিয়মটা মেনে নিয়েছিল। আমরা ২০০৮ সালে নির্বাচনে ব্যাপকভাবে বিজয়ী হয়ে সরকারে আছি।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে জনগণ আমাদের ভোট দেয়। তখনও নির্বাচন ঠেকাতে এই বিএনপি-জামায়াত মিলে অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও শুরু করে। ভোটকেন্দ্র পুড়িয়ে দেয়। অগ্নিসন্ত্রাসের যেন একটি মহাউৎসব শুরু করে দিয়েছিল। জনগণ তা মেনে নেয়নি। তা অতিক্রম করে নির্বাচন হয় আমরা আবার সরকার গঠন করি। এরপর ২০১৮ সালে নির্বাচন হয়। তারা নির্বাচনে আসে। মনে হয়েছিল তারা নির্বাচনে এসেছে ওই নমিনেশন বাণিজ্য করার জন্য। বিএনপি বাণিজ্য করে ৩০০ সিটে ৭’শ নমিনেশন দেয় এবং তাদের মধ্যে গোলমাল। একসময় তারা নির্বাচন থেকে নিজেদেরকে প্রত্যাহার করে।
প্রধানমন্ত্রী সার্বজনীন পেনশন স্কিমে সংসদ সদস্যদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানান। সাধারণ মানুষকে যুক্ত করতে উৎসাহিত করতে পরামর্শ দেন।
উৎপাদন বাড়াতে পারলে অন্য দেশে রপ্তানি বাড়বে
তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে। কিছু মানুষের অবশ্যই কষ্ট হচ্ছে। তবে জিনিসের কিন্তু অভাব নেই। উৎপাদনে কিন্তু ঘাটতি নেই। আন্তর্জাতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কিছুটা হিসাব করে চলতে হচ্ছে। আমরা কারো কাছে হাত পেতে চলবো না। সারা বিশ্বব্যাপী খাদ্যাভাব সেই সঙ্গে উচ্চমূল্য। এ অবস্থায় আমরা যদি নিজেদের খাদ্য নিজেরা উৎপাদন বাড়াতে পারি তাহলে নিজের চাহিদা মিটিয়ে অন্য দেশে রপ্তানি করতে পারবো।
ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে সচেতন হোন
ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে সবাইকে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মশা মারতে কামান দাগলে হবে না। ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। সবাইকে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে। কোথাও পানি জমে আছে আছে কী না তা দেখতে হবে। শুধু সরকার করে দেবে? সিটি করপোরেশন করে দেবে? গালি দিতে হবে। গালি দিলে তো হবে না। তাদের কাজ তো তারা করে যাচ্ছে। নিজেদের কাজ নিজেদের করতে হবে। কে কী করে দিল না দিল ওই কথা বলে লাভ নেই। নিজেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা নিজেকে করতে হবে। সেই আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি বলেন, পরপর তিনবার আসতে পেরেছি বলেই এই উন্নয়নটা সম্ভব হয়েছে। আগামীতে আমাদের নির্বাচন হবে। আজকে আমরা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা বড় বাজেট দিয়েছি। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো কার্যকর করে যাচ্ছি। সেখানে কৃচ্ছ্রসাধন করে যাচ্ছি। বাংলাদেশটা যে বদলে গেলো। মানুষ যে ভালোভাবে বসবাস করছে এটা তো বাস্তবতা। এটা তো অস্বীকার করার উপায় নেই। বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা যেন অব্যাহত থাকে সেটাই চাই। দেশবাসীর কাছে সেটুকুই আমার আহ্বান।
লোডশেডিং মাঝে মধ্যে থাকাটা ভালো
বিএনপির সময়ে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আমরা ২৫ হাজার ২২৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি। তবে সময়ে সময়ে কিছু কিছু লোডশেডিং করতে হয়। আর লোডশেডিং মাঝে মধ্যে থাকাটা ভালো। কারণ, কি অবস্থায় ছিল তা ভুলে যায় তো, তাই মনে করিয়ে দেওয়ার দরকার আছে মাঝে মাঝে। সেই জন্য আমি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে বলি একটু লোডশেডিং দিলে মানুষের মনে আবার আসবে.. আমরা এ জায়গায় ছিলাম, এই জায়গায় যাচ্ছি, এটা মনে করিয়ে দেওয়া উচিত।
মুদ্রাস্ফীতিতে কিছু মানুষ কষ্টে আছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিনিসের কিন্তু অভাব নেই। উৎপাদনে ঘাটতি নেই। উৎপাদনের জন্য যা যা দরকার সেটা করছি। বাজারে গেলে কোনো জিনিসের অভাব নেই, মনে হয় কৃত্রিম উপায়ে মূল্য বাড়ানো হয়, ইচ্ছে করে বাড়ানো হয়। অনেক সময় গোডাউনে রেখে দিয়ে কেউ কেউ এরকম খেলা খেলে। সরকার পদক্ষেপ নিলে কমে আসে।
বাণিজ্যমন্ত্রীকে বাজার মনিটরিং করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, গোয়েন্দা সংস্থাকে বলেছি বিশেষভাবে দেখার জন্য, কেন জিনিসপত্রের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়বে।
কৃষককে উৎপাদন খরচ দিতে হবে বলেও উল্লেখ করেন সরকার প্রধান। তিনি বলেন, অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি যেন না হয় সেই ব্যবস্থা নিয়েছি।
টাকা ছাপানো হচ্ছে না
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ব্যাংকের সুদের হার বাড়িয়ে দিয়েছি। ধীরে ধীরে সেটা বাড়ানো হচ্ছে। টাকা ছাপানো হচ্ছে না। অনেকেই বলছে টাকা ছাপিয়ে টাকা ছড়ানো হচ্ছে। টাকা ছাপানো একদম বন্ধ করে দিয়েছি। টাকা ছাপানো হবে না। এছাড়া আরও কিছু পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন তিনি।
ডলার বিনিময় হার নমনীয় রাখতে পদক্ষেপ
ডলার সংকট দূর করার জন্য সরকারের গৃহীত কার্যক্রম তুলে ধরেন সরকার প্রধান। তিনি বলেন, ডলার বিনিময় হার যেন নমনীয় থাকে সেই পদক্ষেপ নিয়েছি।
এখন ইচ্ছেমতো এলসি খোলা যায় না উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, এখন যাচাই করে এলসি খোলা হয়। আগে যেমন ইচ্ছেমতো কোনোটা অতিমূল্য, কোনোটা অবমূল্যায়ন করা হতো। সেটার আর সুযোগ নেই। এতে হয়ত কিছু ব্যবসায়ী বিপদে পড়ে যান। সেটা সঠিক বিপদ না, টাকা পাচারের সুযোগ কমে যায়। সেই জন্য কিছু চিৎকার কিছুদিন শুনেছি। কিন্তু বাস্তব কথা হলো অতিমূল্য দেখিয়ে কম মূল্যের জিনিস নিয়ে এসে, বাকি টাকা রেখে এসে একটা খেলা খেলা, সেটা বন্ধে কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক একটা বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ব্লুমবার্গের দামের সঙ্গে সমন্বয় করে এলসি খোলা হচ্ছে। এতে আমদানিতে যে অতিরিক্ত ব্যয় হতো সেটা অনেকটাই কমে এসেছে। তার হিসাব কিন্তু আছে। এতে ডলার সাশ্রয় হচ্ছে।
খোলা বাজারে ডলার কেনাবেচার বিষয়ে সরকার নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, নিত্যপণ্য আমদানির জন্য রিজার্ভ থেকে টাকা দিচ্ছি। দেশের মানুষের কষ্ট যেন না হয়। রিজার্ভ মানে হল তিন মাসের আমদানির খরচ যেন থাকে। তার বেশি খুব বেশি প্রয়োজন আছে তাও না। জাতির পিতা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজ শুরু করেছিলেন শূন্য রিজার্ভ দিয়ে। তখনতো একটাও রিজার্ভ ছিল না। সাড়ে তিন বছরে দেশ গড়ে তুলেছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার সময় রিজার্ভ এক বিলিয়নও ছিল না, কয়েক মিলিয়ন ছিল। কাজেই এটা নিয়ে কাউকে দুশ্চিন্তা বা মাথা খারাপ করার প্রয়োজন মনে করি না। ডলারের উপর চাপ কমাতে ভারতের সঙ্গে লেনদেনে নিজস্ব অর্থে কেনাবেচার চুক্তি করা হয়েছে। এতে ডলারের উপর চাপ কমে যাবে।
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে স্মার্ট বাংলাদেশ: রাষ্ট্রপতি
- মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণ করে কাজ করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে সমৃদ্ধির পথে দেশ
- দেশের উন্নয়নে আওয়ামী লীগের বিকল্প নাই: প্রধানমন্ত্রী
- মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই সফলতা-শান্তি নিহিত
- প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে সরকারের উন্নয়নের সহস্রাধিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
- শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ
- বিএনপির সমাবেশে মোবাইল চুরির হিড়িক!
- বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব অবিশ্বাসীদের বয়কটের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- ভিসানীতি আমেরিকার নিজস্ব ব্যাপার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- জেএমবি নেতা সালেহীনের সহযোগীসহ গ্রেফতার ২
- কিডনিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ কী কী?
- বাবা-মায়ের ভুলে সন্তান জেদি হয়, যা করবেন...
- পর্দা বিরিয়ানি রাঁধবেন যেভাবে
- ঢাকায় আসছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচন মূল্যায়ন প্রতিনিধিদল
- হাথুরুসিংহেকে অব্যাহতি দিয়ে তামিমকে দলে নিতে লিগ্যাল নোটিশ
- অনুমতি ছাড়া বিদেশ যেতে পারবেন না পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাকির
- ব্যাখ্যা চায় ক্ষুব্ধ গণমাধ্যম
- ৮ মাসে চা উৎপাদন ছাড়াল ৫৪.৫৮ মিলিয়ন কেজি
- শুরু হচ্ছে ‘বাংলাদেশ ফেস্টিভাল’
- রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল
- ‘ফুঁ’ দিয়ে হাতিয়ে নিল নারীর ৭৩ হাজার টাকা
- টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উদযাপনে নানা কর্মসূচি
- পরিবেশের ভারসাম্য অক্ষুণ্ন রেখে পর্যটন শিল্প উন্নয়নের আহ্বান
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন কাল
- ঈদে মিলাদুন্নবী ও শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের দোয়া
- শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা মাঠে আছি, থাকব
- নির্বাচন বানচালের কোনো সুযোগ নেই- পরশ
- মায়ের হাতের সঙ্গে বাঁধা ছিল ২ ছেলে, নদীতে মিললো মরদেহ
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধের প্রতি উপহাস করছে: কাদের
- পটুয়াখালীতে বিএনপি চার নেতার আ`লীগে যোগদান
- ১২ কেজি এলপিজির দাম ১৪৪ টাকা বাড়লো
- ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৪ ডাকাত গ্রেফতার
- দেশে নতুন জঙ্গি সংগঠন তাওহীদুল উলূহিয়্যাহ, হামলার পরিকল্পনা ছিল
- ফেসবুকে ‘বিতর্কিত’ পোস্টের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন তানজিম
- বাউফলে জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যা
- পটুয়াখালীতে প্রেমিকার অশ্লীল ছবি ফেসবুকে, যুবকের ৮ বছরের কারাদণ্ড
- অভিষেকে ডাক মারলেন তানজিদ তামিম
- অ্যালেন-বাউসকে ফেরালেন মোস্তাফিজ
- পটুয়াখালীতে মেয়ের আত্মহত্যার খবর পেয়ে মারা গেলেন বাবাও
- ছেলের লাঠির আঘাতে প্রাণ হারালেন বৃদ্ধা
- বলাৎকারের শিকার মাদরাসাছাত্রের মৃত্যু, শিক্ষক গ্রেফতার
- বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী বাস্তবায়ন করছেন: সেনাপ্রধান
- বাংলাদেশে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোকে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- ভাতিজার হাত-পায়ের রগ কাটলেন চাচা
- পর্যটন দিবসে কুয়াকাটা তিনদিন ব্যাপী উৎসব
- ৫ বছরে বাংলাদেশকে ৪৯ হাজার কোটি টাকা দেবে এআইআইবি
- কলাপাড়ায় স্মার্ট কার্ড বিতরণ কার্যক্রম এর উদ্বোধন
- ফুসফুস পরিষ্কার রাখতে যা খাবেন