সব কারাগার, থানায় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি প্রবর্তনের নির্দেশ
আজকের পটুয়াখালী
প্রকাশিত: ৬ জুলাই ২০২২

বিদ্যমান ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে সব থানা ও কারাগারে আসামির হাতের আংগুল ও তালুর ছাপ, চোখের মণির ছবিসহ বায়োমেট্রিক পদ্ধতির প্রচলন করার পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আসামির ভুল পরিচয়ের কারণে ভুল বিচার ঠেকাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতি মঙ্গলবার (৫ জুলাই) এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চের দেওয়া রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। আদালতে রিট আবেদনকারী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
রায়ে আসামির ভুল পরিচয়ের কারণে ভুল বিচার ঠেকাতে তিনটি পদক্ষেপ নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছ। এগুলো হলো- বিদ্যমান ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে দেশের সব থানায় আসামির হাতের আংগুল ও তালুর ছাপ, চোখের মণি, বায়োমেট্রিক পদ্ধতির প্রচলন করা;
গ্রেফতারের পর আসামির সম্পূর্ণ মুখের ছবি (Mugsgot photographs) ধারণ ও কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারে (integrated ) আপলোড করা। আর কাউকে গ্রেফতারের পর এটাই থানার প্রথম কাজ হবে।
দেশের সব কারাগারে আংগুল ও হাতের তালুর ছাপ, চোখের মণির ছবি সংরক্ষণের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ সিস্টেম চালু করা।
অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানান, রাজধানীর খিলগাঁও থানায় ২০১৩ সালের ৯ এপ্রিল দায়ের হওয়া মামলায় (নম্বর-১২(৪)১৩) পুলিশ নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের শাহজাদপুর গ্রামের আহসান উল্লাহর ছেলে মোদাচ্ছের আনছারীকে গ্রেফতার করে। পুলিশের হাতে আটক হবার পর মোদাচ্ছের তার নাম-ঠিকানা গোপন করে নিজেকে নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভাধীন আজগর আলী মোল্লাবাড়ী মসজিদ রোড এলাকার মোহাম্মদ আব্দুল কাদেরের ছেলে মোহাম্মদ জহির উদ্দিন নামে পরিচয় দেয়। এরপর ওই বছরের ৩১ অক্টোবর মোদাচ্ছের জামিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে পালিয়ে যান। তিনি জহির উদ্দিন নামেই আদালতে জামিনের আবেদন করেছিলেন।
এদিকে পুলিশ তদন্ত শেষে জহির উদ্দিনসহ অপরাপর আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ৮ এপ্রিল অভিযোগপত্র দেয়। এরপর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবর জহিরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। এ অবস্থায় জহির উদ্দিন যথাযথ আইনগত প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট কারা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে মূল আসামি মোদাচ্ছের আনছারীর ছবি এবং শারীরিক বর্ণনাসহ বিভিন্ন তথ্যাদি সংগ্রহ করে। পরে জহির উদ্দিন হাইকোর্টে রিট করেন।
জহির উদ্দিনের রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে ২০২০ সালের ১০ মার্চ এক আদেশে ঢাকা মূখ্য মহানগর হাকিম আদালত থেকে তার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানার কার্যকারিতা স্থগিত করেন। একইসঙ্গে নোয়াখালীর ওই জহির উদ্দিন মামলার যথাযথ আসামি কী না- তা তদন্ত করে দুইমাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেন। কিন্তু দীর্ঘদিনের তদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়ায় গত বছরের ১৮ আগস্ট হাইকোর্ট অসন্তোষ প্রকাশ করেন এবং এ বিষয়ে কি অগ্রগতি হয়েছে তা আদালতকে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ অবস্থায় পিবিআই-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম তদন্ত করে প্রতিবেদন পিবিআইয়ের ডিআইজি কার্যালয়ে দাখিল করেন। সেখান থেকে প্রতিবেদনটি সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়। রেজিস্ট্রার কার্যালয় প্রতিবেদনটি আদালতে দাখিল করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জহির উদ্দিনকে খিলগাঁও থানার মামলায় (নম্বর-১২(৪)১৩) গ্রেফতারি পরোয়ানার আসামি হিসেবে চিহ্নিত করার মতো পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমান পাওয়া যায়নি। জহির উদ্দিন প্রকৃতপক্ষে গ্রেফতারি পরোয়ানাধারী ব্যক্তি নয়। প্রকৃত আসামি মোদাচ্ছের আনছারী ওরফে মোহাদ্দেস।
শুনানি শেষে গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর খিলগাঁও থানার এক মামলায় নোয়াখালীর মোহাম্মদ জহির উদ্দিনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা অবৈধ বলে ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। ওই রায়ে উচ্চ আদালত বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালুর নির্দেশ দেন।
- হাঁটতে বা দৌড়াতে গিয়ে পেশিতে টান লাগলে দ্রুত যা করবেন
- সকালে ঘুম থেকে উঠেই কি আবার শুয়ে পড়েন!
- অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা ঝুঁকি বেশি
- অর্থপাচার নিয়ে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য বিব্রতকর: হাইকোর্ট
- নানান স্বাদের ইলিশ
ইলিশ মাছের টক - ছাত্রকে বলাৎকার, গণপিটুনি খেলেন শিক্ষক
- ‘লাল সিং চাড্ডা’কে বিশেষ সম্মান দিল অস্কার কর্তৃপক্ষ!
- নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় মানুষ কষ্টে আছে: বাণিজ্যমন্ত্রী
- বাবাকে পিটিয়ে ৩১ লাখ টাকা ছিনতাই, ক্ষমা চাইলেন ছেলেরা
- মহাসড়কে ডাকাতি রোধে টহল জোরদার করেছে র্যাব
- ১৫ আগস্ট: শোকাহত হৃদয়ের ভাব
- অবশেষে হাম্বান্টোটায় ভিড়ছে চীনা গোয়েন্দা জাহাজ
- এমন নৃশংসতম হত্যাকাণ্ড আর দেখেনি পৃথিবী
- সুইস ব্যাংকের তথ্য চেয়ে ‘৩ বার চিঠি দিয়েছিল’ বাংলাদেশ ব্যাংক
- তেলের দাম বাড়াতে বিএনপি পুঁটি মাছের মতো লাফাচ্ছে: তথ্যমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু নেই বঙ্গবন্ধু আছেন
- জাতির পিতার মৃত্যু নেই
- জাতীয় শোক দিবসে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
- সৌদিতে পাচার হওয়া দুই নারী উদ্ধার
- মিশেল ব্যাচেলেট ঢাকায় এসেছেন
- ছাত্রকে বিয়ে করা শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক
- ‘ক্ষতিকর কনটেন্টের বিষয়ে সতর্ক আছে ফেসবুক’
- অ্যানড্রয়েড ছেড়ে ডাম্ব ফোনে ঝুঁকছে তরুণ প্রজন্ম
- সমুদ্রে ৩ ও নদীবন্দরে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত
- ‘বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত স্মৃতি নিদর্শনগুলো জাতির অমূল্য সম্পদ’
- ১০ দিনেই দেশে এলো ৭৮০৪ কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- শেখ মুজিব আমার পিতা
- প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বঙ্গবন্ধু আমাদের রোল মডেল
- খুনিরা প্রস্তুত; কয়েক ঘণ্টা পরেই সব অন্ধকার!
- সাকিবই থাকছেন অধিনায়ক
- গণতন্ত্রের ট্রেন কারও জন্য অপেক্ষা করবে না: ওবায়দুল কাদের
- ঝি ঝি ধরা কেন হয়, উদ্বেগের কোন কারণ আছে?
- রক্তশূন্যতায় ভুগছেন? সমাধান জানুন
- একা থাকলেই বাড়ে হৃদরোগ ও মস্তিষ্কের অসুখ, বলছে গবেষণা
- স্বামীকে ফেলে দিয়ে চলন্ত বাসে দলবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৫
- তেলের দাম বাড়ানোর কারণ জানালো সরকার
- ৯৯৯-এ মেয়ের ফোন, ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
- শুরুতে স্মার্ট আইডি পাচ্ছেন ২৪৭৬১ বীর মুক্তিযোদ্ধা
- আদিবাসী কাকে বলে এবং উপজাতি কাকে বলে?
- সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে ৩ ভাইয়ের মৃত্যু
- পর্যাপ্ত জ্বালানি আছে, বিভ্রান্ত না হতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
- বিদ্যুৎ নিয়ে কথা বলা বিএনপি নেতাদের মুখে শোভা পায় না: সেতুমন্ত্রী
- বর্ষায় বিভিন্ন রোগ এড়াতে যা করণীয়
- অস্ত্র-ইয়াবাসহ শীর্ষ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী আটক
- গলা কেটে হত্যার পর বাড়িতে আগুন, আটক ১২
- ঘাতকরা আজও তৎপর, আমাকে ও আ’লীগকে সরাতে চায়: প্রধানমন্ত্রী
- ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করতে চায় বিএনপি: সেতুমন্ত্রী
- ব্রেন টিউমারের মাথাব্যথা যেমন হয়
- গোসলের কোন ভুলে হতে পারে হার্ট অ্যাটাক জানালো গবেষণা
- বন্ধ হচ্ছে খুচরা সিগারেট বিক্রি, কিনতে হবে প্যাকেট