কিশোরীর সর্বনাশ করে বন্ধুর হাতে তুলে দিলেন প্রেমিক

তামিমের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে স্কুলছাত্রীর। সেই প্রেমের সূত্র ধরে মঙ্গলবার দুপুরে তানোর থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে বেড়ানোর নামে নাটোরে নিয়ে আসেন তামিম। এরপর বিভিন্ন স্থান ঘুরে রাতে একটি কলাবাগানে নিয়ে ধর্ষণ করেন তিনি। পরদিন সকালে তামিম তার বন্ধু মজিদের কাছে ওই কিশোরীকে দিয়ে চলে যান। পরে মজিদও একটি বাড়িতে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে ওই কিশোরীকে নাটোর শহরের বনবেলঘরিয়া বাইপাসে রেখে চলে যান মজিদও। পরে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে নাটোরে। এ ঘটনায় মামলা হলে বুধবার বিকেলে দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সদর উপজেলার মাটিয়াপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল মজিদ এবং চাঁনপুর গ্রামের সোনাউল্লার ছেলে সিরাজুল ইসলাম।

পুলিশ জানায়, রাজশাহীর তানোর থানার ৮ম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীর সঙ্গে নাটোর সদর উপজেলার চাঁনপুর গ্রামের কালাম উদ্দিনের ছেলে তামিম আহমেদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এরই সূত্র ধরে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে তানোর থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে বেড়ানোর কথা বলে নাটোরে নিয়ে আসে তামিম। এরপর  বিভিন্ন স্থান ঘুরিয়ে রাতে মেয়েটিকে একটি কলাবাগানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরদিন সকালে তামিম তার বন্ধু মজিদের কাছে ওই কিশোরীকে দিয়ে চলে যান। পরে মজিদও একটি বাড়িতে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে ওই কিশোরীকে নাটোর শহরের বনবেলঘরিয়া বাইপাসে রেখে চলে যান মজিদও। পরে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে পুলিশ।

নাটোর সদর থানার ওসি নাছিম আহম্মেদ জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। পরে তামিম, মজিদ ও তাদের সহযোগী সিরাজুল ইসলামের নামসহ অজ্ঞাত আরো দুইজনকে অভিযুক্ত করে মামলা করা হয়। ওই মামলায় মজিদ ও সিরাজুলকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।