• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

দেহ ‘জলজ্যান্ত টাইম বোমা’, বাঁচতে ১৬৫ কেজি ওজন কমালেন যুবক

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ১২ মার্চ ২০২৩  

বাড়তে বাড়তে একটা সময় দেহের ওজন হয়ে গিয়েছিল প্রায় ৩০০ কেজি! চিকিৎসকেরা কড়া বার্তা দিয়েছিলেন, ‘আপনি জলজ্যান্ত টাইম বোমা! ওজন না কমালে ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে আপনার মৃত্যু অনিবার্য।’ এর পরের চার বছরে ১৬৫ কেজি ওজন কমিয়ে নজির তৈরি করলেন আমেরিকার মিসিসিপির বাসিন্দা নিকোলাস ক্রাফ্ট। তার বয়স এখন ৪২ বছর।

আমেরিকার একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিকোলাস জানিয়েছেন, ছোট থেকেই তিনি তার স্থূলকায় চেহারা নিয়ে চিন্তিত। স্কুলে পড়ার সময় ওজন ছিল ১৩৬ কেজি। তখন থেকেই মানসিক অবসাদ তাকে গ্রাস করতে শুরু করে। তৈরি হয় অত্যধিক খাবার খাওয়ার প্রবণতা। 

তিনি জানান, তার স্থূলকায়তা শরীরে একাধিক জটিলতার জন্ম দেয়। এর পরেই বাধ্য হয়ে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া শুরু করেন। ২০১৯ সাল থেকে শুরু হয় তার ওজন কমানোর যাত্রা। প্রথম মাসেই তিনি ১৮ কেজি ওজন কমান। 

নিকোলাস ঐ সাক্ষাৎকারে আরো জানিয়েছেন, চিকিৎসকের কড়া নির্দেশ তাকে কঠিন পরীক্ষার মুখে ফেলেছিল। কিন্তু তিনি শুধুই বাঁচতে চেয়েছিলেন। স্বাভাবিকভাবে জীবনকে উপভোগ করতে চেয়েছিলেন। তার কথায়, ‘আমি আলাদা করে ওজন কমানোর জন্য কোনো ডায়েট অনুসরণ করিনি। মূলত, খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আনি। বাইরের খাবার সম্পূর্ণভাবে বাদ দিয়ে ক্যালোরি বুঝে খাবার খেতে শুরু করি। প্রথম দিকে আমি দৈনিক ক্যালোরি নিতাম ১২০০ থেকে ১৫০০ কিলো।’

নিকোলাস তার ওজন কমানোর যাত্রায় নিজের ঠাকুমার কথা উল্লেখ করেন, যিনি তাকে বরাবরই উৎসাহ দিয়ে গিয়েছেন। 

নিকোলাস বলেন, আমি ঠাকুমাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম যে, ওজন কমাব। যাতে আমি তাকে আরো বেশি দিন বেঁচে থাকতে দেখতে পারি।

যদিও নিকোলাসের ঠাকুমা নিকোলাসের এই ওজন কমানোর যাত্রা সম্পূর্ণ দেখে যেতে পারেননি। কিছুদিন পরেই তার মৃত্যু হয়। এটাই নিকোলাসের আক্ষেপ। বর্তমানে নিকোলাস অনেকটাই সুস্থ এবং স্বাভাবিক। তার শারীরিক জটিলতাও অনেকটা কমে গিয়েছে।