• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

হাজার কোটি বছর আগে ‘নক্ষত্র সৃষ্টির’ ছবি দেখাল জেমস ওয়েব

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২৩  

কীভাবে এক হাজার কোটি বছরেরও বেশি সময় আগে মহাবিশ্বের শুরুর দিকে সর্বপ্রথম তারাপুঞ্জ গঠিত হয়েছিল তার একটি ছবি পাঠিয়েছে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। পৃথিবীর চেয়ে দুই লাখ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত ‘এনজিসি ৩৪৬’ নামে পরিচিত একগুচ্ছ নক্ষত্রের শুরুর দিকের অবস্থা দেখা গেছে ওই ছবিতে। খবর স্কাই নিউজ ও দ্য গার্ডিয়ানের। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের পাঠানো ছবিতে মহাবিশ্বের শুরুর পরিস্থিতির দেখা মেলায় এটি জোতির্বিদদের আগ্রহের জায়গা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

আর ‘বিগ ব্যাংয়ের’ দুইশ বা তিনশ কোটি বছর পর কিভাবে প্রথম নক্ষত্রগুলো গঠিত হয়েছে, এসব জায়গা নিয়ে গবেষণা করে সে সম্পর্কে তারা আরও বেশি শেখার চেষ্টা সব সময়ই করেছেন। এই সময়টা ‘কসমিক নুন’ নামে পরিচিত। সে সময় নক্ষত্র গঠনের প্রক্রিয়া সবচেয়ে বেশি কার্যকর ছিল।

ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির জ্যোতির্বিদ ও গবেষণা দলের সহ-তদন্তকারী গুইডো দে মারচি বলেন, ‘আমরা যে বিল্ডিং ব্লকগুলো দেখছি, কেবল বিভিন্ন নক্ষত্রেরই নয়, বরং সম্ভাব্য গ্রহেরও।  বিভিন্ন ‘পাথুরে গ্রহ’ মহাবিশ্বে প্রথম ধারণারও আগে গঠিত হতে পারে, এমন সম্ভাবনাও রয়েছে।

‘এনজিসি ৩৪৬’ তারাপুঞ্জে বেশ কিছু সংখ্যক ‘প্রোটোস্টার’ আছে, যেগুলো মূলত বিভিন্ন গ্যাসের মেঘমালা ও ধুলার সংমিশ্রণ। আর এগুলোই পরবর্তীতে বিভিন্ন নক্ষত্রে পরিণত হয়েছে। নক্ষত্র গঠনের সঙ্গে সঙ্গে এর বিভিন্ন উপাদান একটি ডিস্কে সংগৃহীত হয়, যা চলে যায় কেন্দ্রীয় নক্ষত্রের কাছে।

এদিকে ‘ইউকে অ্যাস্ট্রনমি টেকনোলজি সেন্টারের ‘সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাসিলিটিস কাউন্সিল’ বিভাগের কর্মী ও এ বিষয়ে আসন্ন এক গবেষণাপত্রের মূল লেখক অলিভিয়া জোন্স বলেন, এই টেলিস্কোপে তোলা উচ্চ রেজুলিউশনের ছবিগুলো বিজ্ঞানীদের অনেক বেশি তথ্য দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, এই প্রথম আমরা অন্য কোনো ছায়াপথের নিম্ন ও উচ্চ ভরের নক্ষত্র গঠনের পুরো প্রক্রিয়া শনাক্ত করতে পারব। নক্ষত্রের জন্ম পরিবেশকে কিভাবে আকার দেয়, সে সম্পর্কে নতুন তথ্য জানার পাশাপাশি এটি আমাদের নক্ষত্র গঠনের প্রক্রিয়া নিয়ে আরও বিশদভাবে দেখার সুযোগ দেবে।’