• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

উইঘুরদের প্রতি চীনের আচরণকে ‘গণহত্যা’ ঘোষণা দিল কানাডা

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

চীনের সংখ্যালঘু উইঘুর সম্প্রদায়ের প্রতি দেশটির সরকারের আচরণকে গণগত্যা হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে কানাডার সংসদ। খবর বিবিসির।

সোমবার কানাডার হাউস অব কমন্সে ২৬৬-০ ভোটের বিপুল ব্যবধানে এই ঘোষণা পাস হয়। ক্ষমতাসীন লিবারাল পার্টির আইনপ্রণেতাদের বড় একটি অংশ এবং সকল বিরোধী দলগুলো এই ঘোষণার পক্ষে ভোট দিয়েছেন।

তবে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও তার মন্ত্রীসভার অধিকাংশ সদস্য ভোট দেয়া থেকে বিরত ছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের পর কানাডা হল দ্বিতীয় দেশ যারা উইঘুরদের প্রতি চীনের আচরণকে গণহত্যা বলে ঘোষণা দিল।

কানাডার আইনপ্রণেতারা একটি সংশোধনী পাসের জন্যও ভোট দিয়েছেন। ‘চীন সরকার যদি গণহত্যা চালিয়ে যায়’ তাহলে ২০২২ সালের শীতকালীন অলিম্পিক বেইজিং থেকে সরিয়ে নিতে কানাডা যেন আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটিকে আহ্বান জানায় সেই অনুরোধ সংশোধনীতে করা হয়েছে।

জিনজিয়াংয়ে উইঘুরদের প্রতি চীন সরকারের আচরণকে গণহত্যা হিসেবে আখ্যা দিতে জাস্টিন ট্রুডো বরাবর দ্বিধাগ্রস্ত রয়েছেন। তিনি পরিস্থিতিকে ‘অত্যন্ত বোঝাময়’ বলে উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে আরও খতিয়ে দেখা দরকার।

সোমবারের ভোটাভুটির দিন ট্রুডোর মাত্র একজন মন্ত্রী- পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্ক গারনেউ সংসদে হাজির হয়েছিলেন। হাউস অব কমন্সকে তিনি বলেন, কানাডা সরকারের পক্ষ থেকে তিনি ভোট দেয়া থেকে বিরত রয়েছেন।

ভোট শুরু হওয়ার আগে বিরোধী দলের নেতা এরিন ও’টুল বলেন, এই পদক্ষেপ নেয়া জরুরি ‘একটি পরিষ্কার ও দ্ব্যর্থহীন বার্তা দেয়ার জন্য যে আমরা মানবাধিকার ও মানবাধিকারের মর্যাদার পক্ষে রয়েছি এমনকি যদি এর ফলে কিছু অর্থনৈতিক সুযোগ হারাই তবুও।’

এ সপ্তাহের শেষে কানাডায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত কং পেইউ বলেছিলেন, কানাডার এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ‘চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে’।

তিনি বলেন, ‘আমরা এত তীব্র বিরোধীতা করছি কারণ এটি সত্য নয়। জিনজিয়াংয়ে গণহত্যা ধরণের কিছুই ঘটছে না।’