গর্ভবতী মায়ের যত্ন ও পুষ্টি
আজকের পটুয়াখালী
প্রকাশিত: ৩০ মে ২০১৯
প্রচলিত একটি কথা আছে, 'সুস্থ মা, সুস্থ সন্তান'। এ কথার মানে হচ্ছে, গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপর শিশুর স্বাস্থ্য নির্ভর করে। মা যদি সুস্থ থাকে তাহলে শিশুও সুস্থ থাকবে। আর তাই মা ও শিশু উভয়ের কথা চিন্তা করে, গর্ভধারণ এর প্রথম দিন থেকে মায়ের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে। সেইসাথে অন্যান্য বিষয়ে তার অতিরিক্ত যত্নও নিতে হবে। আমাদের দেশে বেশির ভাগ মেয়ে কম বয়সে গর্ভধারণ করে ও অপুষ্টির শিকার হয়। এর ফলে মহিলারা কখনও কখনও অপুষ্ট সন্তান, এমনকি মৃত সন্তানও প্রসব করে।তাছাড়া, গর্ভবতী মায়েরা অপুষ্টিতে আক্রান্ত থাকলে তার জন্ম দেয়া সন্তানের ওজন কম হয়। বাচ্চার বুদ্ধির সঠিক বিকাশ ঘটে না। স্বাস্থ্যও ভাল থাকে না। তার বেশিরভাগ সময় কাটে অসুখবিসুখে। শিশুর জন্মের পর অপুষ্টিতে ভোগা মায়েদের দেহে যে ক্ষয় হয় তা সহজে পূরণ হয় না। ফলে, অসুখ বিসুখও তাদের পিছু ছাড়ে না। এজন্য গর্ভাবস্থায় মায়ের যথাযথ যত্ন ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে। আসুন জেনে নেই গর্ভবতী মায়ের যত্ন ও পুষ্টি সম্পর্কে-
♦ গর্ভকালীন সময়ে মায়ের যত্ন:
গর্ভধারণের সময় হতে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়া পর্যন্ত সময়কালে মা ও শিশুর যত্নকে গর্ভকালীন যত্ন বা Antinatal Care বলে। এ অবস্থায় মাকে বিভিন্ন প্রকার ভারী কাজ যেমন ধান ভানা, ভারী জিনিস উপরে তোলা, টিউবওয়েল চাপা, ভারী বা অতিরিক্ত কাপড় ধোয়া ইত্যাদি থেকে বিরত রাখতে হবে।
এই গর্ভকালীন যত্নের লক্ষ্য হলো মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং গর্ভজনিত কোনো জটিলতা দেখা দিলে তার প্রতিরোধ বা চিকিৎসা করা।
তাই গর্ভবতী মাকে অবশ্যই সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।গর্ভস্থ শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য গর্ভবতী মহিলাকে শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তিতে রাখতে হবে। বেশি পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার ও প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে । গর্ভবতী মাকে দুপুরে খাবারের পর ২ ঘন্টা ও রাতে ৮ ঘন্টা করে নিয়মিত বিশ্রাম নিতে দেওয়া উচিত। গর্ভাবস্থায় অন্তত চারবার গর্ভকালীন স্বাস্থ্য পরীক্ষা যেমন মায়ের ওজন, রক্তচাপ, রক্তস্বল্পতা ও গর্ভে শিশুর অবস্থান নির্ণয় ইত্যাদি করানো উচিত।
এছাড়াও-
- গর্ভধারণের পরপরই একজন গর্ভবতী মহিলার গর্ভকালীন যত্নের জন্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যেতে হবে অথবা ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। প্রথম ভিজিটের পর একজন গর্ভবতীকে সাধারণত ২৮ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রতিমাসে একবার, ৩৬ সপ্তাহ পর্যন্ত ১৫ দিনে একবার এবং সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে একবার এই গর্ভকালীন যত্নের জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে হয়।
- ৫ থেকে ৮ মাসের মধ্যে ২টি টিটি টিকা নিতে হয় ।
- তবে গর্ভকালীন সময়ে কোনো ধরনের জটিলতা দেখা দিলে অতি দ্রুত স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।
- যেকোনো স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বা ক্লিনিকে ডেলিভারি করানো নিরাপদ । যদি তা সম্ভব না হয়, তবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ধাত্রী দ্বারা ডেলিভারি করাতে হবে ।
♦ গর্ভধারনকালীন মায়ের পুষ্টি সেবা:
আমরা অনেকেই মনে করে থাকি যে, গর্ভবতী মাকে অধিক খেতে দিলে গর্ভের সন্তান বড় হয়ে প্রসবে কষ্ট বেশী হবে। এই ভয়ে সন্তানসম্ভবা অনেক মহিলা কম খেয়ে থাকেন। কিন্তু, আমাদের সমাজে বহুল প্রচলিত এই ধারণাটির মধ্যে বাস্তবতার লেশমাত্র নেই। মায়ের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উপরই নির্ভর করে অনাগত সন্তানের স্বাস্থ্য। এসময়ে গর্ভবতী মাকে পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর খাবার না দিলে তা মা ও শিশু উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর। যেহেতু গর্ভের শিশু মায়ের শরীর থেকে তার প্রয়োজনীয় উপাদান পায় তাই গর্ভবতী মাকে অধিক পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। গর্ভকালীন সময়ে গর্ভবতী মা ও গর্ভের শিশু দু’জনের সুস্থতার জন্য একটু বেশি পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন । আমাদের দেশে বেশির ভাগ মেয়ে কম বয়সে গর্ভধারণ করে ও অপুষ্টির শিকার হয়। এর ফলে তারা কখনও কখনও অপুষ্ট সন্তান, এমনকি মৃত সন্তানও প্রসব করে।তাছাড়া, গর্ভবতী মায়েরা অপুষ্টিতে আক্রান্ত থাকলে তার জন্ম দেয়া সন্তানের ওজন কম হয়। বাচ্চার বুদ্ধির সঠিক বিকাশ ঘটে না। শিশুর জন্মের পর অপুষ্টিতে ভোগা মায়েদের দেহে যে ক্ষয় হয় তা সহজে পূরণ হয় না। ফলে, অসুখ বিসুখও তাদের পিছু ছাড়ে না। এজন্য গর্ভাবস্থায় মাকে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী খাবার দিতে হবে।
একজন গর্ভবতী মায়ের পুষ্টি সেবা নিশ্চিত করার জন্য যে যে বিষয়গুলো খেয়াল করতে হবে:
১) গর্ভাবস্থায় প্রতি বেলায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অন্তত এক মুঠ পরিমাণ খাবার বেশি খেতে দিতে হবে।গর্ভবতী মাকে বেশিবেশি গাঢ় সবুজ শাকসব্জি ও মৌসুমী দেশী ফল খেতে দিতে হবে।গর্ভবতী মাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে মাছ, মাংস, ডাল, দুধ, ডিম ও কলিজা খেতে দিতে হবে । এছাড়া তার জন্য রান্নায় যথেষ্ট পরিমান ওমেগা-৩ যুক্ত বিভিন্ন ভোজ্য তেল যেমন সয়াবিন তেল, অলিভ অয়েল, সূর্যমুখীর তেল ইত্যাদি যুক্ত করতে হবে।
২) গর্ভস্থ শিশুর হাড় ও অভ্যন্তরীন অঙ্গসমূহের গঠণের জন্য ভিটামিন 'এ' প্রয়োজন। শিশুর স্বাভাবিক বেড়ে বেড়ে ওঠা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি ও দৃষ্টিশক্তি সঠিকভাবে কাজ করার জন্য ভিটামিন এ খুবই দরকার। তাই ‘ভিটামিন এ’-এর চাহিদা পূরণে খাবারের তালিকায় মুরগির কলিজা, ডিম, গাজর, আম, গাঢ় কমলা ও হলুদ রঙের ফল এবং গাঢ় সবুজ রঙের শাকসবজি ইত্যাদি থাকা চাই।
৩) ফলিক এসিড গর্ভবতী মায়ের শরীরে আয়রনের ঘাটতি পুরণসহ গর্ভস্থ্য শিশুর শারীরিক গঠন ও রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।তাই মহিলাদের গর্ভাবস্থা নিশ্চিত হবার সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ সাপেক্ষে ফলিক এসিড যুক্ত আয়রন ট্যাবলেট খেতে দিতে হবে। গর্ভাবস্থায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি যুক্ত খাবার খেতে দিতে হবে।
৪) গর্ভাবস্থায় জিঙ্কের পরিমাণ কম হলে কম ওজনের শিশু জন্ম দেওয়ার আশঙ্কা থাকে। এছাড়া দেহের বৃদ্ধি রোধ বা বামনত্ব হতে পারে। এছাড়াও জিংকের অভাবে পরবর্তীতে শিশুর ডায়রিয়া বা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়া ছাড়াও কনজাংকটিভার প্রদাহ, পায়ে বা জিহ্বায় ক্ষত, মুখের চারপাশে ক্ষত, আচরণগত অস্বাভাবিকতা, অমনোযোগিতা, বিষন্নতা, সিজোফ্রেনিয়া, ক্ষুধা মন্দা দেখা দেয়। ভেড়া ও গরুর মাংস,ফুলকপি,সবুজ শিম, টমেটো ইত্যাদিতে জিংক রয়েছে। সামুদ্রিক মাছ, গরু-খাসির কলিজা, আটা-ময়দার রুটি, দুগ্ধজাত খাদ্য, শিমজাতীয় উদ্ভিদ, মসুর ডাল, চীনাবাদাম, মাশরুম, সয়াবিন ও ঝিনুকে জিংক পাওয়া যায়। গর্ভবতী মা কে এসব খাদ্য প্রদান করতে হবে।
৫) গর্ভবতী মায়ের শরীরে যেন আয়োডিনের ঘাটতি না হয় সেজন্য তাকে খাবারের সাথে আয়োডিনযুক্ত লবন খেতে দিতে হবে। আয়োডিন শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ও শারীরবৃত্তীয় কাজ সুষ্ঠভাবে সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান। এর অভাবে শিশুর প্রতিবন্ধী হতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় আয়োডিন যুক্ত লবণ খাওয়া জরুরি। এছাড়াও সামুদ্রিক মাছ, দুধ, দই, পনির, ডিম্, কলা ও কলার মোচা ইত্যাদিতে থাকে প্রচুর আয়োডিন পাওয়া যায়।
৬) গর্ভাবস্থায় শরীরে অতিরিক্ত ভিটামিনের প্রয়োজন হয়৷ এই চাহিদা যদি খাবারের দ্বারা পূরণ করা সম্ভব না হয় তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ট্যাবলেট গ্রহণ করা যেতে পারে।
৭) শরীরের গঠন ও বৃদ্ধিতে প্রোটিনের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে প্রোটিনের চাহিদা অনেক বেশি থাকে ৷ তাছাড়া, গর্ভের শিশুর শরীরের নতুন টিস্যু তৈরিতেও প্রোটিন সাহায্য করে। তাই প্রতিদিনের প্রোটিনের অভাব পূরণে মাকে ২ থেকে ৩ টুকরো মাছ, ৩ থেকে ৪ টুকরো মাংস ও কমপক্ষে একটি ডিম খেতে হবে।
৮) সন্তান গর্ভে আসার ৩ মাসের পর থেকে বাচ্চার ঠিকমতো গঠণ ও মায়ের শরীরের হাড়ের ক্ষয় পুরণে ডাক্তারের পরামর্শ সাপেক্ষে ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট খাওয়ানো উচিত।
৯) গর্ভের বাচ্চার শরীরে সমস্ত পুষ্টিগুণ মায়ের রক্তের মাধ্যমেই পৌঁছায়। আর রক্ত তৈরিতে পানির ভূমিকা অনেক। তাই গর্ভবতী মাকে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করাতে হবে। পাশাপাশি, তাকে টাটকা ফলের রস সুপও খাওয়ানো যেতে পারে।
গর্ভবতী মহিলাদের যে ৫টি বিপদ চিহ্ন:
গর্ভবতী মায়ের কিছু শারীরিক অবস্থা যা স্বাভাবিক নয়, যেটা গর্ভবতী মা ও গর্ভের সন্তানের জন্য ঝুঁকিপূর্ন, সেগুলোকে সাধারনত গর্ভবতী মায়ের বিপদসংকেত বলা হয়। সবাইকে নিচের বিপদচিহ্নগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে রাখতে হবে এবং এর যেকোনো একটি দেখা দেয়া মাত্রই তাকে নিকটস্থ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র বা হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। এব্যাপারে গর্ভবতী মায়ের চেয়ে তার আশপাশ এর মানুষের বেশি সচেতন ও সতর্ক হতে হবে। আর যে কোনো অবস্থায় তাৎক্ষণিক ব্যাবস্থা গ্রহন করতে হবে।
গর্ভকালীন ৫ টি বিপদ চিহ্ন হচ্ছে:
১। প্রচন্ড জ্বর
২। রক্তক্ষরণ
৩। খিচুনী
৪। তীব্র মাথা ব্যথা এবং চোখে ঝাপসা দেখা
৫। অনেকক্ষণ ধরে প্রসব বেদনা।
একজন সুস্থ মা-ই একটি সুস্থ ও রোগমুক্ত বাচ্চার জন্ম দিতে পারে। তাই মায়ের যত্ন সবার আগে। সেজন্য পরিবারের উচিত গর্ভবতী মায়ের সঠিক যত্ন ও পুষ্টি সাধনে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খেয়াল রাখা । আর এতেই নিশ্চিত হবে অনাগত শিশুর সুন্দর ও সুস্থ স্বাস্থ্য এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ।
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের
- গলাচিপায় অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ভিজিএফের চাল বিতরণ
- বরিশালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে ৪টি মামলা, অর্থদণ্ড আদায়
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- পটুয়াখালীতে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
- ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন কি না বুঝে নিন লক্ষণে
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- পটুয়াখালীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস
- বদহজম-পেটে যন্ত্রণা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ নয় তো?
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- হুপিং কাশিতে আক্রান্ত কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ নির্দেশনা
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- নিষেধাজ্ঞায় অভয়াশ্রমে মাছ শিকার ১৪ জেলের কারাদন্ড
- বুয়েটের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক, ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে:সাদ্দম
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে