• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

জাতীয় দিবস পালনে তারেকের অনীহা, বিতর্কে যুক্তরাজ্য বিএনপি!

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

নিজেকে বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচয় দিলেও বাংলাদেশের কোনো জাতীয় দিবস, এমনকি ২১ ফেব্রুয়ারি, ২৬ মার্চ ও ১৬ ডিসেম্বরের মতো গুরুত্বপূর্ণ দিবস পালন করেন না লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

লন্ডনভিত্তিক একাধিক সূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাজ্যে নিজেকে বাংলাদেশি দাবি করেও প্রতিটি জাতীয় দিবস পালনেই অনীহা প্রকাশ করেন তারেক রহমান।

একটি গোপন সূত্রের বরাতে জানা গেছে, ইস্ট লন্ডনের আলতাব আলী পার্কসহ যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলে ৮টি শহীদ মিনার রয়েছে। কিন্তু এক যুগেরও বেশী সময় থেকে লন্ডনে বসবাস করে আসা তারেক রহমান সেখানকার কোনো শহীদ মিনারেই যান না। জাতীয় দিবস পালন করা বাদ দিয়ে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ করেন তিনি। বাইরে বাংলাদেশি সাজার অভিনয় করলেও দেশীয় কৃষ্টি-কালচার ও সংস্কৃতির প্রতি তারেক রহমানের কোনো শ্রদ্ধা-ভালোবাসা নেই। এমনকি তারেক রহমানের স্ত্রী ও কন্যাদেরও দেশের কোনো জাতীয় অনুষ্ঠানে দেখা যায় না বলে জানা গেছে। বিদেশে থেকে বাংলাদেশ নিয়ে তারেকের এমন অবহেলা ও অবজ্ঞার কারণে বিএনপি নেতৃবৃন্দকে প্রায়শই বাঙালি কমিউনিটির সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।

তারেক রহমানের এমন বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে খোদ যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিককেও একাধিকবার বাঙালিদের রোষের মুখে পড়তে হয়েছে। নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী নিয়ে রাতে নামী-দামী রেস্তোরাঁয়ও দেখা মিলে তারেকের। দলীয় নেতাকর্মীদের পারিবারিক অনুষ্ঠানগুলোতে তার সরব উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। কিন্তু জাতীয় দিবসে তারেকের কোনো আগ্রহ নেই। তারেক রহমানের এমন স্বদেশবিরোধী আচরণের কারণে যুক্তরাজ্যের মতো দেশে বিএনপি বিতর্কিত হচ্ছে বলে হতাশা প্রকাশ করেছেন খোদ দলটির নেতৃবৃন্দ। কিন্তু পদ হারানোর ভয়ে কেউ তারেকের এমন বৈরী আচরণের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে পারেন না বলেও জানা গেছে।

এ ব্যাপারে যুক্তরাজ্য বসবাসকারী একজন জাসদ নেতা বলেন, তারেক রহমানের রাজনৈতিক জীবনে যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতা মুজাহিদের প্রভাব ছিলো প্রবল। এমনকি মুজাহিদ তারেক রহমানের অলিখিত রাজনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন। সেই প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে তিনি বাংলাদেশি অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না। এজন্যই জাতীয় দিবসগুলোতে জাতির বীর সন্তানদের সম্মান জানান না। বিষয়টি প্রবঞ্চনা আর ছাড়া কিছু নয়।