• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

লালে লাল যে নারী

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০১৯  

গোটা জীবনই লালের মধ্যে বসনিয়ার জোরিকা রেবার্নিকের। মৃত্যুর পরও তিনি ঠিক এভাবেই থাকতে চান।

চার দশক ধরে মাথা থেকে পা পর্যন্ত লালরঙা পোশাক পরছেন জোরিকা। স্বামী জোরানের সঙ্গে বিয়েটাও হয়েছিল লাল রঙের গাউন পরেই। ৬৭ বছর বয়সী বসনিয়ার এই অধিবাসী ভারত থেকে বিশেষ এক ধরনের লাল গ্রানাইট পাথর আমদানি করেছেন। নিজের এবং স্বামীর সমাধিস্তম্ভ তৈরি করতেই এই পাথর আনা হয়েছে।

অবসরপ্রাপ্ত এই স্কুলশিক্ষক একটি লাল বাড়িতে থাকেন। তিনি ও জোরান লাল রঙের প্লেটে খাবার খান। লাল গ্লাসে পান করেন। লাল বিছানায় ঘুমান। জোরিকা তাঁর চুলগুলোও লাল রঙে রাঙিয়েছেন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জোরিকা বলেন, ‘আমার বয়স তখন ১৮ কি ১৯, হঠাৎ করেই লাল পোশাক পরার ঝোঁক মাথায় এল। আমার বাড়ির সাজসজ্জা বা জামাকাপড়ে অবশ্যই অন্য কোনো রঙের একটি বিন্দুও থাকতে পারবে না।’

টকটকে সিঁদুররঙা লালের ছোপ তাঁর ভেতরে ‘শক্তি আর ক্ষমতার বোধ’ জাগিয়ে তোলে বলে জানান তিনি।

ঘরের প্রতিটি কণা লাল রঙে রাঙিয়েছেন জোরিকা। ছবি: রয়টার্সঘরের প্রতিটি কণা লাল রঙে রাঙিয়েছেন জোরিকা।

লাল রং নিয়ে জোরিকার এই আচ্ছন্নতা তাঁকে উত্তর বসনিয়ার নিজ শহর ব্রিজে বেশ পরিচিত করে তুলেছে। তিনি বলেন, ‘সবাই আমাকে চেনে। লোকজন আমাকে দেখলেই লাল রঙের বিভিন্ন জিনিস দেখায়।’ যত মূল্যবানই হোক না কেন, কোনো উপহার লাল না হলে তিনি তা নেন না।
এমনকি শেষকৃত্যের অনুষ্ঠানেও ঐতিহ্যবাহী কালো রঙের পোশাক না পরে লাল রঙের পোশাক পরেন।

এ ক্ষেত্রে একমাত্র সমস্যা হলো, জোরিকা নতুন কিছু পরলে তাঁর স্বামী তা টের পান না। জোরান বলেন, ‘আমার চোখে কোনো পার্থক্য ধরা পড়ে না। সবকিছু এক রকমই মনে হয়।’