• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী

সন্তান সন্ততিকে অভাব অনটনে রেখে তাবলীগে বের হওয়া যাবে কী?

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ৩ ডিসেম্বর ২০১৯  

প্রশ্ন: পিতা-মাতার অনুমতি ছাড়া এবং স্ত্রী সন্তানদের অর্থাভাবে রেখে তাবলিগের সফরে বের হওয়া জায়েয হবে কী? অনেককে দেখা যায় স্ত্রী সন্তানদের অভাব অনটনে রেখে চল্লিশ দিনের জন্য বের হয়। এদিকে স্ত্রী সন্তান কষ্টে বাপের বাড়ী ও এদিক সেদিক যাওয়া আসা করে, এটা শরিয়তের দৃষ্টিতে কতটুকু জায়েয? জানালে উপকৃত হবো।

উত্তর: স্ত্রী, সন্তান এবং মা-বাবার ভরণ পোষণের দায় দায়িত্ব যদি ওই ব্যক্তির ওপর হয়, তাহলে তাদের ভরণ পোষণের ব্যবস্থা করা ওয়াজিব। এই দায়িত্ব পালন না করলে গুনাহগার হবে।

আবশ্যকীয় এই দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাবলীগ বা এ-জাতীয় কোনো কাজে যাওয়া যাবে না। এমনিভাবে পিতা-মাতা যদি দুর্বল হয়, তাহলে পিতা-মাতার খেদমত করা তার ওপর আবশ্যক। খেদমত ছেড়ে তাবলিগে যাওয়ার অনুমতি নেই।

তবে যদি এই সমস্ত দায়-দায়িত্ব আঞ্জাম দেয়ার ব্যবস্থা হয়, এবং পিতা-মাতার শারীরিক খেদমতের প্রয়োজন না হয়, এবং সফরে জীবন নাশের আশংকা না হয়, এমতবস্থায় যদি সে পিতা-মাতার অনুমতি ছাড়াই তাবলীগে বের হয়, তাহলে ইনশাআল্লাহ সে গুনাহগার হবে না।

(দুররুল মুখতার ৯/৬৭২, তাতারখানিয়া ৩/৬৮৮,ফতওয়ায়ে শামি ৫/২৪৮,৩৪৫, কুরতুবী ২/১৪০, হিন্দিয়া ৫/৪৪৬, বাদায়ে ৫/১৪০, আলবাহরুর রায়েক ৪/৩৪০, মাহমুদিয়া ৫/১৬৩)।