কেন মাকে আসল গেরিলা মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা?
আজকের পটুয়াখালী
প্রকাশিত: ৮ আগস্ট ২০২০
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব তার পুরো জীবনে ছায়ার মতো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে গেছেন। কারাগার থেকে কর্মীদের কাছে খবর পৌছানো, যেকোনও বড় সিদ্ধান্তের সময় বঙ্গবন্ধু কারাগারে থাকুন বা বাইরে বঙ্গমাতা তাকে সঠিক সময়ে সঠিক পরামর্শ দিয়ে গেছেন। অসম্ভব মনোবল নিয়ে একইসঙ্গে সন্তানদেরকে বড় করার প্রধান দায়িত্ব তিনি পালন করেছেন। বঙ্গমাতার রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি এবং কঠিন সময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্ত কর্মীদের কাছে পৌছে দেওয়ার কাজটির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাকে বিভিন্ন সময়ে বক্তৃতায় আলোচনায় ‘আসল গেরিলা’ বলে অবহিত করেন।
২০১৮ সালে বঙ্গমাতার জন্মদিনে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমার মা বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব ছিলেন আসল গেরিলা। আন্দোলন কীভাবে করতে হবে সেটি তার মায়ের কাছ থেকেই শেখা বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বলেন, আমার মা এমন গেরিলা ছিলেন, পাকিস্তানিরা কিন্তু তাকে ধরতে পারেনি। এমনকি কোনও রিপোর্ট লিখতে পারেনি তার নামে। তিনি ছিলেন আসল গেরিলা।
আজ শনিবার বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুননেছা মুজিবের জন্মদিন। ১৯৩০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে জাতির পিতা হত্যাকারীদের নিষ্ঠুর, বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়ে তিনিও শাহাদাত বরণ করেন।
নেপথ্যের ভূমিকায় তিনি অনন্য
বিভিন্ন সময়ে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তৃতায় বলেছেন জাতির পিতার আদর্শ বাস্তবায়নে কীভাবে নেপথ্যে থেকে তার মা অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস আম্মার যে মনোবল দেখেছি, তা ছিল কল্পনাতীত। স্বামীকে পাকিস্তানিরা ধরে নিয়ে গেছে। দুই ছেলে রণাঙ্গনে যুদ্ধ করছে। তিন সন্তানসহ তিনি গৃহবন্দি। যোগাযোগ একেবারে বিচ্ছিন্ন। কিন্তু আম্মা মনোবল হারাননি। জাতির পিতার জন্য প্রেরণা, শক্তি এবং সাহসের এক উৎস ছিলেন বঙ্গমাতা। স্বামীর সব সিদ্ধান্তে মানসিক সহযোগিতা ছাড়াও বঙ্গমাতার পরামর্শ অনেক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হয়েছে।
চলতো চোখ এড়িয়ে খবর আদান প্রদান
মা নিয়ে বলতে গেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্ঠ ভেঙে আসে, আবার কখনো গর্বে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে দুই চোখ। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, আমার বাবা-মায়ের মধ্যে বোঝাপড়াটা খুব ভালো ছিল। বাবাকে কোনও পরামর্শ দিতে হলে আমিই চলে যেতাম মায়ের মিশন নিয়ে। বাবা ভিড়ের মধ্যেও আমাকে একবার দেখলেই বুঝতে পারতেন নিশ্চয় জরুরি কোনও ম্যাসেজ আছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আম্মার উৎসাহেই জাতির পিতা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখেছিলেন এবং জাতির পিতার ডায়েরিগুলো বঙ্গমাতাই সংরক্ষণ করে রাখেন, যা পরবর্তীকালে পুস্তক আকারে প্রকাশ হয়।
কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধুর কাছে খবর যেত
প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালে মায়ের জন্মদিনের বক্তৃতায় বলেন, জেলখানায় দেখা করতে গেলে আব্বা তার মাধ্যমেই দলীয় নেতাকর্মীদের খোঁজখবর পেতেন। আব্বার দিক-নির্দেশনা আম্মা নেতাকর্মীদের পৌঁছে দিতেন। আব্বা কারাবন্দি থাকলে সংসারের পাশাপাশি সংগঠন চালানোর অর্থও আমার মা যোগাড় করতেন। বাবার কোনও কাজেই মা প্রতিবন্ধক নন বরং সহায়ক ছিলেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার মা চাইলে স্বামীকে সংসারের চার দেয়ালে আবদ্ধ করতে পারতেন। কিন্তু তিনি কখনও ব্যক্তিগত-পারিবারিক সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের দিকে তাকাননি। বঙ্গবন্ধুর কারাজীবনের স্মৃতিচারণ করে এ সময় আক্ষেপের সুরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাবাকে কখনও টানা দুই বছরও আমাদের মাঝে পাইনি। তার মা এবং বঙ্গবন্ধু মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে একে অপরের পরিপূরক ছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, জীবনের একটি বড় সময়ই কারাগারে কাটিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। তার অবর্তমানে একদিকে যেমন সংসারের দায়িত্ব পালন, অন্যদিকে মামলা পরিচালনার ব্যবস্থা করা, দলকে সংগঠিত করা, আন্দোলন পরিচালনাসহ প্রতিটি কাজে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা অত্যন্ত দক্ষতা ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন।
প্যারোল না নিঃশর্ত মুক্তি চাইলেন বঙ্গমাতা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায়ই তার বক্তৃতায় মায়ের বিভিন্ন অবদান তুলে ধরার সময় ৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট স্মরণ করেন। তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সময় বঙ্গবন্ধুকে কারাগার থেকে ক্যান্টনমেন্টে ধরে নিয়ে যায় পাক সামরিক সরকার। ছয় মাস পর্যন্ত তার কোন হদিস ছিল না, আমরা জানতেও পারিনি তিনি বেঁচে আছেন কি না। এরপরে কোর্টেই বঙ্গবন্ধুকে প্রথম দেখার সুযোগ হয়। তখন পাকিস্তান সরকার আম্মাকে ভয় দেখায়, বঙ্গবন্ধু প্যারোলে মুক্তি না নিলে তিনি বিধবা হবেন। আম্মা সোজা বলে দিলেন, কোন প্যারোলে মুক্তি হবে না। নিঃশর্ত মুক্তি না দিলে কোনো মুক্তি হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আদালতে গিয়ে মায়ের এই সিদ্ধান্তের কথা বঙ্গবন্ধুকে জানিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলছেন, সেসময় অনেক আওয়ামী লীগ নেতাকেও দেখেছি তারা বলেছেন, তুমি কেমন মেয়ে? বাবার মুক্তি চাও না? আম্মাকে বলেছে, ভাবী আপনি কিন্তু বিধবা হবেন। আমার মা তখন কঠিন স্বরেই বলেছেন, প্যারোলে মুক্তি নিলে মামলার আর ৩৩ জন আসামির কী হবে? সেসময় বঙ্গবন্ধু প্যারোলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। গণ-অভ্যুত্থানে পাকিস্তান সরকার আব্বাকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
প্র্রসঙ্গ ৭ মার্চের ভাষণ: তুমিই সবচেয়ে ভালো জানো, কী বলতে হবে
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তৃতা দিতে গিয়ে ভাষণ তৈরি হওয়ার প্রেক্ষাপট নিয়ে কথা বলছিলেন। এ প্রসঙ্গে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবেরও বড় ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু কী বলবেন, তা নিয়ে যখন অনেক আলোচনা, সেই ক্রান্তিলগ্নে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন আমার মা। বিভিন্ন ক্রান্তিলগ্নে আমার মাকে দেখেছি, সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তটি তিনি নিতে পারতেন। ৭ মার্চের ভাষণের সময়ও মা বলেছিলেন— তুমি সারাটা জীবন মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছে। তুমিই সবচেয়ে ভালো জানো, কী বলতে হবে। তোমার মনে যা আছে, তাই বলো। বঙ্গবন্ধু সেই কথাই বলে গেছেন।
ঘাত প্রতিঘাতে অবিচল
২০১৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর গণভবন প্রাঙ্গণে ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের আদর্শ ও ত্যাগের রাজনীতি করার পরামর্শ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ৩২ নম্বর বাড়িতে যখন আমার বাবাকে হত্যা করা হয়, আমার মাকে খুনিরা বলেছিল আপনি চলেন, আমার মা বললেন কোথাও তো যাবো না। ওনাকে খুন করেছো আমাকেও শেষ করে দাও। আমি এখান থেকে এক পা-ও নড়বো না।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার মা কিন্তু ওদের কাছে জীবন ভিক্ষা চায়নি। তাদের কাছে কোনও আকুতি মিনতি করেননি। বীরের মত বুক পেতে দিয়েছিলেন বুলেটের সামনে। সেই কথা সকলকে মনে রাখতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিন্টো রোড থেকে উৎখাত হওয়ার বর্ণণা দিতে গিয়ে এক বক্তৃতায় বলেন কীভাবে মাত্র ১৪ দিনের নোটিসে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর সেই দুঃসময়ে মা কতো অবিচল ছিলেন। তিনি বলেন, আমার এখনও মনে আছে তখন আমরা খুব ছোট, কামাল-জামাল কেবল হামাগুড়ি দেয়। তখন মিন্টু রোডের তিন নম্বর বাসায় আমরা একদিন সকালবেলা উঠে দেখি মা খাটের ওপর বসে আছেন চুপচাপ, মুখটা গম্ভীর। আমি তো খুবই ছোট, কিছুই জানি না। রাতে বাসায় পুলিশ এসেছে, বাবাকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে। মা বসা খাটের ওপরে, চোখে দুফোটা অশ্রু। আমি জিজ্ঞেস করলাম, “বাবা কই?” বললেন, “তোমার বাবাকে অ্যারেস্ট করে নিয়ে গেছে।”
চোখের সামনে থেকে এই প্রথম গ্রেফতার। ১৪ দিনের নোটিশ দিয়ে আমাদের বাড়ি থেকে বের করে দিল। মা কোথায় যাবেন? কেবল ঢাকায় এসেছেন, খুব কম মানুষকে চিনতেন। মন্ত্রী থাকা অবস্থায় ঐ বাসায় মানুষে গমগম করত। কিন্তু ঐদিন সব ফাঁকা! আমার আব্বার ফুপাতো ভাই, আমার এক নানা, তারা এলেন। বাড়ি খোঁজার চেষ্টা। নাজিরাবাজারে একটা বাড়ি পাওয়া গেল। সে বাসায় আমাদের নিয়ে উঠলেন মা। এভাবেই একটার পর একটা ঘাত-প্রতিঘাত এসেছে। কিন্তু একটা জিনিস আমি বলব যে, আমার মাকে আমি কখনও ভেঙে পড়তে দেখিনি।
- প্রেশার কমে যাচ্ছে, যা করবেন
- গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে ভাত নাকি রুটি খাবেন?
- সহজ রেসিপিতে কোল্ড কফি বানাবেন যেভাবে
- বুধবার ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- পুলিশের এসবি পরিচয়ে টাকা আদায়, জড়িত আনসার-কর্মকর্তারাও
- বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে গণধর্ষণ, গ্রেফতার ২
- বজ্রপাতে পদ্মা সেতুর টোলপ্লাজায় কারিগরি ত্রুটি
- এসির গ্যাস লিক হতে পারে যেসব কারণে
- বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের শুল্ক যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে কাজ করছি
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- নকলের অভিযোগ, জবাব দিলেন ‘জংলি’র পরিচালক
- গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বরিশালে এসে পৌঁছেছে বিজিবি
- দীর্ঘদিন বরিশালে কোনো রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি: বিসিসি মেয়র
- বাবুগঞ্জে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১৫ লক্ষ টাকার জাল জব্দ
- স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সর্বজনীন পেনশন স্কিম শীর্ষক মতবিনিময়
- অবৈধভাবে ইতালি যাওয়ার পথে নিহতদের পরিবারকে আর্থিক অনুদান
- শরীয়তপুরে ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা শুরু
- চাকরিতে বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ
- অবৈধ টিভি চ্যানেল ও লাইসেন্সবিহীন বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ শুরু
- স্যান্ডউইচ খেয়ে হাসপাতালে ৫৬০ জন
- টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় শিক্ষকের হাত ভেঙে দিল কিশোর গ্যাং
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- গলাচিপায় অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ভিজিএফের চাল বিতরণ
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- প্রস্রাবের যে সমস্যা মূত্রথলির রোগের লক্ষণ
- আল্লাহর অসীম ক্ষমতার নিদর্শন
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- পদ্মা সেতুতে দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি টোল আদায়
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- হুপিং কাশিতে আক্রান্ত কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- নিষেধাজ্ঞায় অভয়াশ্রমে মাছ শিকার ১৪ জেলের কারাদন্ড
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে
- ছুটিতে সরকারি হাসপাতালের সেবায় সন্তুষ্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- গরমে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়লে দ্রুত যা করবেন
- খুলে দেওয়া হলো ৮ ওভারপাস দুই সেতু
- ঝালকাঠিতে নার্সদের ব্যাজ ও শিরাবরণ অনুষ্ঠিত
- এসির বাতাসে বাড়ছে ঠাণ্ডা-কাশি, ঘরোয়া উপায়ে সমাধান