• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

দেশে চায়ের উৎপাদন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২২ জানুয়ারি ২০২২  

অনুকূল পরিবেশ, সরকারি প্রণোদনা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও চা বোর্ডের নিয়মিত মনিটরিংয়ে ২০২১ সালে দেশের চায়ের উৎপাদন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। উৎপাদন হয়েছে ৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬ হাজার কেজি চা। এমন বাম্পার ফলনে অনেকেই খুশি হলেও নিলাম বাজারে সঠিক দাম না পাওয়ায় হতাশ সংশ্লিষ্টরা।

করোনাকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দেশের সবকটি চা-বাগানের কার্যক্রম ছিল স্বাভাবিক। পাশাপাশি সরকার বাগান মালিকদের আর্থিক প্রণোদনাসহ প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও চা-বোর্ড প্রতিটি চা-বাগানে উৎপাদন বাড়াতে সক্রিয়ভাবে মনিটরিং করে। আর আবহাওয়া চা-চাষের পুরোপুরি অনুকূলে থাকায় বছর শেষে দেশে চায়ের বাম্পার উৎপাদন হয়েছে। চা বোর্ড জানায়, অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২০২১ সালে ৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬ হাজার কেজি চা উৎপাদন হয়েছে।

২০১৯ সালে চা উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৯ কোটি ৬০ লাখ ৬৯ কেজি, ২০২০ সালে ৮ কোটি ৬৩ লাখ ৯৪ হাজার কেজি এবং ২০২১ সালে ৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬ হাজার কেজি।

আশাতীত উৎপাদন ও চা পানে অভ্যাস প্রীতির ফলে এটিকে জাতীয় পানীয় হিসাবে ঘোষণায় সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ চা সংসদের চেয়ারম্যান জি এম শিবলী।

তিনি বলেন, আমরা সরকারের কাছে দাবি রাখতে চাই যে, চা টাকে যদি জাতীয় পানীয় হিসেবে ঘোষণা করা হয় তাহলে এই চায়ের সম্মান ও চায়ের প্রসার এ দেশে বৃদ্ধি পাবে।

চায়ের উৎপাদনে সরকার অধিক রাজস্ব পেলেও নিলাম বাজারে চায়ের ক্রমাগত দাম পড়ে আসাতে চিন্তিত সংশ্লিষ্টরা।

মৌলভীবাজার মৌলভী চা বাগানের সিনিয়র ব্যবস্থাপক মো. নাদিম খান বলেন, এই উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে সরকারও অনেক রাজস্ব পাবে। রাজস্বের ব্যাপারে এই উৎপাদন সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। তবে দুঃখের বিষয় নিলাম বাজারে চায়ের আশানুরূপ মূল্য না পাওয়ায় মালিকপক্ষ অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের দেওয়া তথ্য মতে, ২০২১ সালে দেশের ১৬৭টি চা-বাগানে ৭ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে বাড়তি উৎপাদন হয়েছে এক কোটি ৮৭ লাখ ২৬ হাজার কেজি।