• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

সুনির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে এমপিও হবে : শিক্ষামন্ত্রী

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০১৯  

 

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান এমপিও নীতিমালা সংশোধন করা হবে। অসঙ্গতি বা ভুল-ত্রুটি থাকলে তা বদলানো যাবে। এমপিও নীতিমালা কোনো ধর্মগ্রন্থ নয় যে তা পরিবর্তন করা যাবে না। সুনির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতেই এই এমপিও দেয়া হবে। 

রবিবার (২০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর সেগুনবাগিচা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আইন কিংবা সংবিধান পরিবর্তন করা যায়। নীতমালাও করা যায়। আগের এমপিও নীতিমালাটা ভালো মনে করা হয়নি। তাই নতুন নীতিমালা করা হয়েছে। আপনারা আপত্তি করছেন। আপত্তি করেই আন্দোলনে গেছেন।’

ড. দীপু মনি বলেন, ‘আমার আগে যিনি দায়িত্ব ছিলেন তিনি আপনাদের বলেছেন নীতিমালা তো পরিবর্তন করা যায়। তিনি তো ঠিকই বলেছেন। কিন্তু নীতিমালা তো পরিবর্তন হয়নি। সে সময় আন্দোলন করেছেন। কিন্তু আজকে যেভাবে আলাপ আলোচনা হচ্ছে যদি সেভাবে আলাপ আলোচনাটা হতো হয়তো সে সময়ই পরিবর্তনের একটা সুযোগ থাকত।’

মন্ত্রী বলেন, আমরা দায়িত্ব এসে পেলাম এমপিওভুক্তির জন্য নীতিমালা হয়েছে, নীতিমালা অনুযায়ী দরখাস্ত চাওয়া হয়েছে। ৯ হাজারের বেশি দরখাস্ত পড়েছে। আপনাদের দেয়া দরখাস্ত, বেনবেইজের তথ্য অনুসারে অনলাইনে দরখাস্তের ভিত্তিতে একটা তালিকা করা হয়ে গেছে। আমি এসে জানুয়ারিতে পেলাম একটা তালিকা প্রস্তুত আছে। তারপর আপনাদের আন্দোলন দেখলাম। আমি নিজে নীতিমালাটা দেখেছি। আমি মনে করি নীতিমালাটি সংশোধন প্রয়োজন। এই নীতিমালায় গ্রাম এবং শহরের মধ্যে শিক্ষার্থী সংখ্যায়, পরিক্ষার্থীর সংখ্যায় তফাৎ আছে। শহরে বেশি গ্রামাঞ্চলে কম। নীতিমালা করার আগে পাশের হারের বিষয়ে চিন্তা করা উচিত ছিল।

শিক্ষামন্ত্রী জানান, ‘বর্তমান নীতিমালা করার ক্ষেত্রে আরও ভালো ভাবনা থাকতে পারত। এখন আমি যে অবস্থা পেলাম এখন আমার কী করণীয়। আমি আইনজীবী হিসেবে আইনের সুবিধাটা যেমন বুঝি আইনের সমস্যাটাও বুঝি। একটা নীতিমালার মাঝখানে গিয়ে সব পরিবর্তন করা যায় না। হলে সেটা মামলা মোকদ্দমায় গড়াবে।’