• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি খান আতার মৃত্যুবার্ষিকী আজ

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ১ ডিসেম্বর ২০২০  

দেশীয় চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি খান আতাউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৭ সালের ১ ডিসেম্বর তিনি সবাইকে কাঁদিয়ে চলে যান না ফেরার দেশে। একাধারে তিনি চলচ্চিত্র অভিনেতা, সুরকার, গীতিকার, গায়ক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, সংলাপ রচয়িতা, প্রযোজক, সংগীত পরিচালক ও কাহিনীকার হিসেবেও রেখে গেছেন সাফল্যের স্বাক্ষর। তিনি খান আতা নামে বহুল পরিচিত।

খান আতা ১৯২৮ সালের ১১ ডিসেম্বর মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৫৮ সালে এ জে কারদারের ‘জাগো হুয়া সাভেরা’ সিনেমাতে আনিস নামে নায়ক হিসেবে প্রথম অভিনয় করেন তিনি। একই নামে ১৯৫৯ সালে এহতেশামের ‘এদেশ তোমার আমার’ সিনেমাতেও অভিনয় করেন। একই সিনেমাতে খান আতাউর রহমান সংগীত পরিচালক, গীতিকার ও সুরকারও ছিলেন।

১৯৬১ সালে ‘কখনো আসেনি’ সিনেমাতে খান আতা নায়ক হয়ে আসেন। এরপর বন্ধু জহির রায়হানের ‘জীবন থেকে নেয়া’, ‘কাঁচের দেয়াল’সহ ‘সোনার ফুল’, ‘সূর্যস্নান’, ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’, ‘জোয়ার ভাটা’, ‘আপন পর’, ‘ত্রিরত্ন’, ‘সুজন সখী’, ‘মাটির মায়া’সহ অসংখ্য সিনেমাতে গীত রচনা, সংগীত, অভিনয়, কাহিনী, চিত্রনাট্য করেন।

১৯৯৭ সালে সর্বশেষ তিনি ‘এখনো অনেক রাত’ সিনেমাটি নির্মাণ করেন। একই বছর ১২ই ডিসেম্বর সিনেমাটি মুক্তির দিনও ধার্য করা হয়। কিন্তু রাত শেষ না হতেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে যান সবার প্রিয় খান আতা।