• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

কী এই ‘গোল্ডেন ব্লাড’, বিশ্বের মাত্র ৪৩ জনের শরীরে আছে

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২১  

মাত্র এক ফোঁটা রক্তই পারে একজন মানুষের জীবন বাঁচাতে। আবার তেমনই এক ফোঁটা রক্তই কেড়ে নিতে পারে জীবন। প্রতিটি মানুষেরই রক্তের গ্রুপ পৃথক পৃথক হয়ে থাকে। তবে জানেন কী, এমন রক্তের গ্রুপ রয়েছে যা কেবল গোটা বিশ্বের ৪৩ জন ব্যক্তির শরীরে রয়েছে। নাম, গোল্ডেন ব্লাড। সাধারণ মানুষদের রক্তের সঙ্গে এই গোল্ডেন ব্লাডের মধ্যকার থাকা পার্থক্য জানলে আপনিও অবাক হবেন।

গোল্ডেন ব্লাড, নামটাই হয়তো অনেকে প্রথমবার শুনলেন। এটি যাদের শরীরে রয়েছে তাদের আরএইচ সিস্টেমের কোনো অ্যান্টিজেন থাকে না। কিন্তু অ্যান্টিজেন ছাড়া কোনো মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা কতটুকু সম্ভব। তারপরও বিশ্বের যে ৪৩ জনের শরীরে এই রক্ত রয়েছে তারা বেঁচে রয়েছেন।

সাধারণ মানুষদের রক্তের সঙ্গে এদের রক্তের গঠনগত অনেক পার্থক্য রয়েছে। প্রায় সকল মানুষের শরীরের রক্তে ১৬০টি অ্যান্টিজেন বিদ্যমান থাকবেই। তবে এই ৪৩ জনের রক্তে অ্যান্টিজেনের সংখ্যা ৩৪২টি। এ ধরনের রক্তকে বলা হয়ে থাকে আর এইচ নাল ব্লাড।

১৯৩৯ সালে প্রথম এ রক্তের কথা চিন্তায় আসে গবেষকদের। এটা কেবলই তত্ত্ব ছিল। কোনো ব্যক্তির শরীরে যদি আরএইচ সিস্টেমের অ্যান্টিজেন না থাকে তাহলে তার রক্তের গ্রুপ আর-এইচ নাল হবে। কিন্তু এটা যে কখনো বাস্তবে সম্ভব হবে তা কখনো কল্পনাও ছিল না। ১৯৬১ সালে প্রথমবারের মতো একজন অস্ট্রেলিয়ান নারীর শরীরে এই রক্ত শনাক্ত হয়। বিশ্বে এখন পর্যন্ত পাওয়া ৪৩ জনের কারো রক্তের সমস্যা হলে তাদের অনেক সমস্যার শিকার হতে হয়।

জানা গেছে, পরিবার থেকে গোল্ডেন ব্লাডের ব্যক্তিদের উপর অতিরিক্ত খেয়াল রাখা হয়। কেননা, অতি দুর্লভ রক্তের ধারকদের পরিচয়ও সংরক্ষণে রাখা হয় ব্লাড ব্যাংকে।