• সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

মৃত্যুর ১৪ বছর পর দেয়া হলো কবর! (ভিডিও)

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০১৯  

২০০৫ সালে মৃত্যুবরণ করেছিলেন চীনের সংস্কারপন্থি নেতা ঝাও ঝিয়াং। রাষ্ট্রীয় অনুমতি পেয়ে দীর্ঘ ১৪টি বছর পর তাঁর দেহভস্ম কবরে রাখা হয়েছে। ঝাওয়ের দেহভস্ম খুব অনাড়ম্বরভাবে পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে কবর দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে বিবিসি।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বেইজিংয়ের চাওপিং এলাকার তিয়ানসৌ গার্ডেন গোরস্তানে ঝাওয়ের দেহভস্ম কবর দেওয়া হয়। এ সময় তার পরিবারের সদস্য ছাড়া অন্য কাউকে থাকার অনুমতি দেয়নি বেইজিং প্রশাসন। একই সময় ঝাওয়ের স্ত্রীর দেহভস্মও কবর দেওয়া হয়েছে।

চীনের রীতি হলো আড়ম্বরের সঙ্গে সংরক্ষিত স্থানে রাষ্ট্রনেতাদের কবর দেয়া। কিন্তু ২০০৫ সালে ঝাও মারা গেলে তৎকালীন চীন নেতারা তার মরদেহ সংরক্ষিত স্থানে কবর দেওয়ার অনুমতি দেয়নি। যার ফলে ঝাওয়ের দেহভস্ম বাড়িতে নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা।

ঝাওয়ের মেয়ে ওয়াং ইয়ান্নান বিবিসিকে বলেছেন, ‘আজ আমাদের পিতামাতাকে কবর দিচ্ছি। পরিবারের শান্তির উদ্দেশ্যে ছোট একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।’ কবর দেওয়ার সংবাদ আগে জানাতে না পারায় সাংবাদিকদের কাছে তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

অর্থনৈতিক সংস্কারের জন্য ঝাওকে চীনের সাবেক সর্বোচ্চ নেতা দেং শিয়াওপিং নিজে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। তখন চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদকের পদটি পান ঝাও ঝিয়াং। ১৯৮৯ সালে এই পদ থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন ঝাও। এরপর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি গৃহবন্দি ছিলেন।

ঝাওয়ের বহিষ্কারের পেছনে ছিল আরেক কাহিনী। তখন বেইজিংয়ের শিক্ষার্থী ও বাসিন্দারা চীনের গণতান্ত্রিক সংস্কারের দাবিতে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নামেন। সেই সময় তিয়েনআনমেন স্কয়ারে বিক্ষোভরতদের প্রতি ঝাও কিছুটা উদারতা দেখিয়েছিলেন। যা কমিউনিস্ট পার্টির অনেকের কাছে ভালো লাগেনি। ওই উদারতার কারণেই ঝাওকে পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয়।