• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

চলে গেলেন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে ব্যক্তি

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২০  

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে ব্যক্তি খাগেন্দ্র থাপা মাগার মারা গেছেন। শুক্রবার নেপালের একটি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়েছে। তার পরিবারের পক্ষ থেকে এ খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। গিনেজ বুকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে মানুষ হিসেবে রেকর্ড করেছিলেন খাগেন্দ্র।

বিশ্বের সবচেয়ে খাটো ব্যক্তির খেতাব পাওয়া খাগেন্দ্র থাপা মাগারের উচ্চতা ছিল ৬৭ দশমিক ৮ সেন্টিমিটার বা ২ ফুট ২ ইঞ্চির সামান্য বেশি।

কাঠমান্ডু থেকে ২শ কিলোমিটার দূরবর্তী পোখরার একটি হাসপাতালে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন তিনি। ওই এলাকাতেই বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকতেন খাগেন্দ্র।

খাগেন্দ্রর ভাই মহেশ থাপা মাগার এএফপিকে বলেন, সে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ায় তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। পরে তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়েও দেওয়া হয়। কিন্তু এবার নিউমোনিয়া থেকে তার হার্টের সমস্যা দেখা দেয়। শুক্রবার সে না ফেরার দেশে চলে গেছে।

২০১০ সালে ১৮তম জন্মদিনের পর বিশ্বের সবচেয়ে খাটো মানুষের খেতাব অর্জন করেন খাগেন্দ্র। তার উচ্চতা এতটাই কম ছিল যে, এই খেতাবের জন্য তাকে যে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছিল সেটার চেয়ে তিনি সামান্য লম্বা ছিলেন।

খাগেন্দ্রর বাবা রুপ বাহাদুর বলেন, জন্মের সময় খাগেন্দ্র এতটাই ক্ষুদ্র ছিল যে তাকে হাতের তালুতেই রাখা যেত। আর সে এতটা ছোট থাকার কারণে তাকে খাওয়ানো বা গোসল করানোটা ছিল খুবই কঠিন কাজ।

তবে উচ্চতা খাগেন্দ্রকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। ২৭ বছর বয়সী এই ক্ষুদে ব্যক্তি বিশ্বের বহু দেশে ভ্রমণ করেছেন। ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের আগ্রহে পরিণত হয়েছিলেন তিনি।

গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এর এডিটর ইন চিফ বলেন, আমরা নেপাল থেকে খবর পেয়েছি যে খাগেন্দ্র আর আমাদের মাঝে নেই। এমন খবর শোনা আমাদের জন্য সত্যিই খুব দুঃখজনক।