• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

যেসব কারণে দৈনিক ১ চা চামচ ঘি খাবেন

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ৫ জুলাই ২০২২  

দুগ্ধজাত খাবারগুলোর মধ্যে ঘিকে সবচেয়ে দামি এবং আভিজাত্যপূর্ণ খাবার হিসেবে গণ্য করা হয়। খাবারের গুণাগুণ বিবেচনা করে পুষ্টিবিদরা একে তরল সোনার সঙ্গে তুলনা করে থাকেন। ঘি একটি পুষ্টিকর প্রাকৃতিক উপাদানসমৃদ্ধ খাবার। এটি সহজে হজমযোগ্য চর্বি যা শরীরের তাপ উপাদানের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।

খাঁটি মাখনকে চুলায় মৃদু আঁচে গরম করলেই তা ঘিয়ে পরিণত হয়। একটি স্বাস্থ্যকর জীবনের অধিকারী হতে অবশ্যই ডায়েটে ঘিকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

অনেকের মনে একটা ভুল ধারণা আছে আর তা হলো ঘি স্বাস্থ্যকর নয়। কারণ হিসেবে তাদের ধারণা হলো ঘি ওজন এবং খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ায়। যা ঘি সম্পর্কে ভুল ধারণা ছাড়া আর কিছুই নয়।

কিন্তু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাড়ের সুস্থতা, পাচনতন্ত্রের উন্নতি, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি এবং স্নায়ুতন্ত্রের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ঘি বেশ উপকারী। পুষ্টিবিদরা বলছেন, নিয়মিত ১ চা চামচ ঘি খাওয়ার অভ্যাসে আপনার সুস্বাস্থ্যের শতভাগ দায়িত্ব পালন করার ক্ষমতা রাখে এই ঘি।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ঘি ওমেগা ৩ এর একটি দারুণ উৎস। এছাড়া এটি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন এ, ই, ডি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। তাই নিয়মিত ১ চা চামচ ঘি খাওয়ার অভ্যাস আপনার শরীরের সমস্ত কোষের বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।

ঘিতে পাওয়া স্বাস্থ্যকর এবং সমৃদ্ধ ফ্যাটি অ্যাসিড আপনার চুলে শুধু পুষ্টি জোগায় না বরং এটিকে নরম, চকচকে এবং স্বাস্থ্যকর করে তোলে। তাই ঘি খাওয়া বা চুলে লাগানো উভয়ই উপকারী।

চুলের যত্নে ঘিয়ের গুণের কথা না বললেই নয়। ঘিতে থাকা উপাদান চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করে, চুলকে কন্ডিশন করার পাশাপাশি ত্বককে হাইড্রেট করে এবং পুষ্টি জোগায়।

আপনার চুলে খুশকি সমস্যা কিংবা ত্বকে চুলকানির সমস্যা থাকলে তা থেকে সহজেই মুক্তি পেতে পারেন নিয়মিত ঘি খাওয়ার মাধ্যমে।

ত্বকের নানান সমস্যার সমাধানে, কর্মক্ষমতা বাড়াতে, স্ট্রেস কমাতে, কোষকে পুনর্জীবিত করতে, বাট্রিক অ্যাসিডেন উপাদানের জন্য পরিপাকতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়াতে ঘিয়ের জুরি নেই। ভিটামিন ডি এর উৎস এই ঘি হাড়ের সুরক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি হার্ট ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে।

হঠাৎ সর্দি, কাশি বা কফ থেকে মুক্তি পেতে কিংবা আকর্ষণীয় ত্বকের অধিকারী হতে রূপচর্চায় ব্যবহার করতে পারেন ঘিকে। তবে খাওয়ার ক্ষেত্রে ঘিকে রান্নার কাজে ব্যবহার না করে গরম ভাতের সঙ্গে ঘি খাওয়ার অভ্যাস করলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায় বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা।