• শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা

পর্যটনে পাঁচ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের ২০১৯ সালের ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কম্পিটিটিভ রিপোর্টে ভ্রমণ ও পর্যটনে সেরা দেশগুলোর তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। এতে পাঁচ ধাপ এগিয়ে ১২০ নম্বরে আছে বাংলাদেশ। এবারই প্রথম এই র‌্যাংকিংয়ে এত বড় সাফল্য পেলো দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি।

বিমান পরিবহন অবকাঠামো, নিরাপত্তা, সংস্কৃতি, বাসস্থান, টাকার মান ও স্থিতিশীল ভ্রমণের সুযোগসহ ৯০টি মানদণ্ড বিবেচনা করে ১৪০ দেশের র‌্যাংকিং করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আঞ্চলিক বিশ্লেষণে এশিয়া-প্যাসিফিকে নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বৃদ্ধির ফলে ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশ বেশ সুবিধাজনক বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

প্রাকৃতিক সম্পদ ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সুবাদে বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হয়েছে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের প্রতিবেদনে। ফলে এখানকার পর্যটন শিল্পে উল্লেখযোগ্য উন্নতির আভাস রয়েছে।

তবে ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম কম্পিটিটিভ রিপোর্ট অনুযায়ী–অনুন্নত পর্যটন সেবা অবকাঠামো, বায়ুদূষণ ও জলাবদ্ধতা বাংলাদেশের সামগ্রিক আকর্ষণকে ম্রিয়মাণ করে রাখে। এসব কারণে দেশের প্রাকৃতিক পর্যটন হুমকির মুখে পড়ে। বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য বৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান বনভূমি হ্রাস করার মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যটনের বিকাশে সুফল বয়ে আনতে পারে।

তালিকায় সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ভারত (৩৪), শ্রীলঙ্কা (৭৭), নেপাল (১০২) ওপরের দিকে। বাংলাদেশের নিচে আছে পাকিস্তান (১২১)।

এবারের বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের আলোচনার টেবিলে পর্যটনের চারটি দিক গুরুত্ব পেয়েছে। এগুলো হলো প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ, বিমান পরিবহন পরিকাঠামো, জাতীয় ভ্রমণ ও পর্যটন নীতি এবং উপযুক্ত পরিবেশ (নিরাপত্তা থেকে শুরু করে শ্রমবাজারের স্বাস্থ্যবিধি)।

র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষে আছে ইউরোপের দেশ স্পেন। দুই থেকে দশে স্থান পেয়েছে যথাক্রমে ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, কানাডা ও সুইজারল্যান্ড।