• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক ঢাকা সফরে কাতারের আমির, হতে পারে ১১ চুক্তি-সমঝোতা জলবায়ু ইস্যুতে দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার মধ্য দিয়ে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

মানবতাবিরোধী অপরাধে গাইবান্ধার পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০১৯  

মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গাইবান্ধার পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। ট্রাইব্যুনালে ১৭৬ পৃষ্ঠার এ রায় পড়ে শোনানো হয়।

আসামিরা হলেন- মো. রঞ্জু মিয়া, আবদুল জব্বার মণ্ডল, মো. জাসিজার রহমান খোকা, মো. আবদুল ওয়াহেদ মণ্ডল ও মো. মমতাজ আলী বেপারি ওরফে মমতাজ। তাদের মধ্যে কেবল রঞ্জু মিয়া কারাগারে আছেন; বাকিরা পলাতক।

এর আগে সোমবার (১৪ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ঠিক করে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় অপহরণ, নির্যাতন, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, দেশেত্যাগে বাধ্য করা ও হত্যার মত মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে। এর আগে উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল গত ২১ জুলাই মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখে।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে এ মামলায় শুনানি করেন মোখলেসুর রহমান বাদল। কারাগারে থাকা একমাত্র আসামির পক্ষে এবং পলাতক আসামিদের রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী হিসেবে শুনানি করেন মোহাম্দ আবুল হাসান।

এ মামলায় মোট আসামি ছয় জন। তাদের মধ্যে আজগর হোসেন খান মামলার তদন্ত চলাকালে মারা যান। ২০১৮ সালের ১৭ মে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বাকি পাঁচ আসামির যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু করে ট্রাইব্যুনাল।

প্রসিকিউশন বলছে, আসামিরা সবাই গাইবান্ধা সদর উপজেলার নান্দিনা ও চক গয়েশপুর গ্রামের বাসিন্দা। একাত্তরে তারা সবাই ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সক্রিয় কর্মী অথবা সমর্থক। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষ নিয়ে তারা রাজাকার বাহিনীতে নাম লেখান এবং ওই এলাকার বিভিন্ন গ্রামে যুদ্ধাপরাধ ঘটনা।