• রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের পটুয়াখালী
ব্রেকিং:
উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী ‘বিলাসিতা একটু কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে নজর দিন’ চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী ছয় দিনের সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়লো আরও ৩ দিন সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি নিশ্চিতে কাজ করতে হবে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে হবে: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা থাইল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরালো হয়েছে ঢাকা ও দোহার মধ্যে

হিমেল হাওয়ায় স্থবির পটুয়াখালীর জনজীবন

আজকের পটুয়াখালী

প্রকাশিত: ১৩ জানুয়ারি ২০২৪  

পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ তীব্র শীতের সাথে হিমেল হাওয়ায় স্থবির হয়ে পড়েছে পটুয়াখালীর উপকূলীয় জনপদ। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে জনপদ থেকে জনপদ। বেলা বারোটায়ও দেখা মেরেনি সূর্যের। হাড় কাপানো শীতে সবচেয়ে দুর্ভোগে রয়েছে চরাঞ্চলে বসবাসকারীরা। চরম ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। অনেকেই খড়কুটো জালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা চালাচ্ছেন। জেলার হাসপাতালগুলো বেড়েছে শীত জনিত শিশু রোগীর সংখ্যা। রাস্তায় চলাচল কমে গেছে মানুষের।

আজ শনিবার সকাল নয়টায় জেলায় সর্বনিম্ন ১২.১ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে খেপুপাড়া আবহাওয়া অফিস। এসময় বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমান ছিলো ৯৩ শতাংশ।

কলাপাড়া পৌরশহরের কুমারপট্টি এলাকার বাসিন্দা নাইমুর রহমান বলেন, টানা পাঁচদিন চলা তীব্র শেিতর সাথে হিমেল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় স্বাভাবিক জীবন যাপন ব্যহত হয়ে পড়েছে। ঘাট শ্রমিক সোবাহান বলেন, পেটের টানে কাজ করতে হচ্ছে। ভোগান্তির নেই। কতক্ষ কাজ করি, যখন টিকতে না পারি তখন আগুন জ্বালিয়ে শরীরে তাপ দেই। মাদ্রাসা রোড়ের বাসিন্দা নুর জাহান বেগম বলেন, শীতে দৈনন্দিন কাজ করতে কস্ট হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ভোগে পড়তে হচ্ছে বাচ্চাদের নিয়ে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা চিন্ময় হাওলাদার বলেন, শীতের প্রকোপের কারনে বেড়ে গেছে শীত জনিত রোগের প্রার্দুভাব। প্রতিদিন হাসাপাতালে এসব উপসর্গ নিয়ে বর্হি বিভাগ, জরুরী বিভাগে আসছে অসংখ্য রোগী। হাসপাতালে শয্যার চেয়ে রোগীর সংখ্যা বেশি। পর্যাপ্ত ঔষধ রয়েছে। আগত রোগীদের নিবিরভাবে পরিচর্য়া দেয়া হচ্ছে।