বিএনপির আমলে বুয়েটের সনি হত্যার কথা মনে আছে?
আজকের পটুয়াখালী
প্রকাশিত: ৮ জুন ২০২১
সাবেকুন নাহার সনির কথা মনে আছে? চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ স্কুলে মাধ্যমিক দিয়ে ভর্তি হন চট্টগ্রাম ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে। চিকেন পক্সের কারণে দুটো বাদ দিয়ে এইসএসসির বাকি সব পরীক্ষা দিতে হয়েছিল সিক বেডে শুয়ে। তবু কৃতিত্বের সাথে স্টার মার্ক পেয়ে পাশ করে যান। অতঃপর ১৯৯৯ সালে ভর্তি হন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমি-কৌশল বিভাগে। তাদের ব্যাচের নাম ছিল- স্বাপ্নিক’৯৯। বেশ সতেজ হাসি-খুশি থাকতেন তিনি। লেভেল-১ টার্ম-২ পর্যন্ত ছিলেন হলেই। এরপরে লেভেল-২ টার্ম-১ –এর প্রথম দিকে হলের সিট ছেড়ে দিয়ে পরিবারের সাথে ঢাকার বাসায় উঠেন।
অতঃপর শুরু হলো লেভেল-২ টার্ম-২। `স্বাপ্নিক` বুয়েটিয়ানরা প্রস্তুতি নিচ্ছিল লেভেল পূর্তি উৎসবের। এর সাথে বিশ্বকাপ ফুটবল শুরু হয়ে যাওয়ায় বুয়েটের প্রথা অনুযায়ী ক্লাস ছুটির দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়ে গিয়েছিল। সব মিলিয়ে বুয়েট ছিল সরগরম।
তবে এটাই ক্যাম্পাসের সম্পূর্ণ চিত্র নয়। এর পাশাপাশি বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-জুড়ে চলছিল তৎকালীন সরকারদলীয় ছাত্র সংগঠন ‘ছাত্রদলের’ দৌরাত্ম। সাধারণত বুয়েট পলাশী বাজার প্রভৃতি এলাকার চাঁদাবাজি-টেন্ডারবাজিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল ক্যাডাররাই দেখভাল করতো। এবং তখনকার ঢাবি-র ছাত্রদল ক্যাডার সুর্য সেন হলের ‘টগর’-ই ছিল এই টেন্ডার রাজ্যের মূল নিয়ন্তা। এদিকে চট্টগ্রামের সাকা চৌধুরীর অনুগত ও তৎকালীন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি ‘পিন্টু’-র স্নেহভাজন মোকাম্মেল হায়াৎ খান ‘মুকী’ ছিল ছাত্রদল বুয়েট শাখার সভাপতি। কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদকের পদটিও ছিল তার দখলে। এই মুকী যখন নিজ এলাকার তথা বুয়েটের চাঁদাবাজি-টেন্ডারবাজির ‘দায়িত্ব’ নিজে বুঝে নিতে চায় এবং সেই লক্ষে নিজস্ব গানম্যান, ক্যাডার বাহিনী গড়ে তোলে বিপত্তি বাঁধে তখনই। বুয়েটকে কেন্দ্র করে এই দুই ছাত্রদল ক্যাডার ‘টগর’ ও ‘মুকী’-র বিরোধ প্রকাশ্য রূপ নেয়। জুন মাসের শুরুর দিকে বেশ বড় অংকের একটা টেন্ডারকে সামনে রেখে টগর-মুকীর শক্তিমত্তার চূড়ান্ত পরীক্ষা অনিবার্য হয়ে উঠে।
সেদিন ৮ই জুন সকালবেলা বিশ্বকাপ উপলক্ষে ছুটির দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে প্রধান ফটকে তালা মারা হয়। ভিসি আর ছাত্রপক্ষের মধ্যে শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক। গেট আটকানোর ফলে ঐদিন ক্লাস হয়নি। লেভেল পূর্তি উৎসবের প্রস্তুতির জন্য স্বাপ্নিক’ ৯৯ ব্যাচের অনেকের মতো সনিও ক্যাম্পাসে ছিলেন। বুয়েট বন্ধের উপক্রম হওয়াতে তাঁদের অনুষ্ঠানও পিছিয়ে যায়। ব্যস্ততা না থাকায় সবাই ক্যাম্পাসে বসে খোশ-গল্পে মেতেছিলেন।
ওদিকে টগর-মুকী একে অন্যকে আক্রমনের উদ্দেশ্যে বুয়েটে নিজেদের পজিশন নিচ্ছিল। কয়েক মুহূর্তে বুয়েট পরিণত হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। বেলা ১টার দিকে প্রথম গোলা-গুলির আওয়াজ শোনা যায়। এর কিছুদিন আগে এসব ঘটনার জের ধরে ক্যাম্পাসের ভেতরেই খুন হয়েছিলেন ঠিকাদার ‘রাশেদ’। তাই গুলির শব্দে ছাত্র-ছাত্রীরা আতংকিত হয়ে ওঠে। কেউ আশ্রয় নেয় ক্যাফেতে, কেউ হলের দিকে ছুটে যায়। সনি ছাত্রী হলে যাওয়ার পথে আহসান উল্লাহ হলে ঢুকে পড়েন। ততক্ষনে টগর গ্রুপ বুয়েট শহীদ মিনারে চলে আসে। আর মুকী গ্রুপ অবস্থান নেয় তিতুমীর হলে। প্রথম রাউন্ড গুলি বিনিময়ের পর শব্দ থেমে গেলে সনি একটু অপেক্ষা করে আহসান উল্লাহ হল থেকে বেরিয়ে আসেন। আর এটাই তার জীবনাবসানের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বুয়েটে প্রাধান্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ক্ষমতা ও অর্থলিপ্সু ছাত্র নামধারী এই দুই ক্যাডারবাহিনীর সংঘর্ষের মাঝে পড়ে গুলিবিদ্ধ হন সনি। পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে তাঁর কয়েকজন বন্ধু মিলে তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করিয়ে দেন। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল। বিকাল ৩টার দিকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন বুয়েটের এক নিরপরাধ হাস্যোজ্জ্বল মেধাবী মুখ।
সনির এই মৃত্যুশোক বুয়েটের সাধারণ ছাত্রদের মাঝে সত্যিকার অর্থেই সেদিন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মুখোমুখি দাঁড়াবার শক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছিল। সেই দিন অর্থাৎ ৮ ই জুন সন্ধ্যাতেই সাধারণ ছাত্রদের প্রায় দুই আড়াই হাজার জনের একটা মিছিল ধেয়ে যায় মুকির রশীদ হলের দিকে। মুকি তখনো সেখানে ছিল কিনা নিশ্চিত না হলেও তার অপকর্মের দুই সহযোগীকে সেখানে ঘিরে ফেলে ছাত্ররা।
প্রসংগত সনি মারা যাওয়ার সময় ভিসি ছিলেন নুরুদ্দিন। তিনি সনি মারা যাওয়ার পর টিভিতে বলেন, ‘বুয়েটে কোন সন্ত্রাসী নেই, ওরা বহিরাগত’- যা সবাইকে ক্ষেপিয়ে তোলে। পরে তাকে সরিয়ে দেয়া হয় ও আলী মূর্তজাকে দেওয়া হয় দায়িত্ব। সম্ভবত আলী মূর্তজা ছিলেন বুয়েটের ইতিহাসে একমাত্র ভিসি যিনি মৌলবাদী শক্তির সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে জুতাপেটা হয়েছিলেন ।
এক পর্যায়ে ছাত্রদের থেকে দাবী ওঠে হল রেইড করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করার। প্রথমে গড়িমসী করলেও পরে ছাত্রদের প্রবল বিক্ষোভের মুখে ভিসি তা মানতে বাধ্য হন। কিন্তু সেটা ছিলো পুলিশী অভিযানের নামে একটা প্রহসন মাত্র। পুলিশ এসে হল রেইড করার নামে উলটো আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরই চড়াও হয়ে তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করে, বুয়েট প্রশাসন আর পুলিশের প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় পালিয়ে যায় খুনিদের কেউ কেউ। রাতে রশীদ হলে নিচের ফ্লোর থেকে শরীফ ও সায়হাম গ্রেপ্তার হয়। সাধারণ ছাত্ররা শরীফ ও সায়হামের বিছানা পত্র ও কম্পিউটার হলের মাঠে ফেলে পুড়িয়ে দেয় ।
পরদিন থেকে আবার শুরু হয় আন্দোলন, মুকিসহ সকল খুনীর গ্রেপ্তার ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের দাবীতে। ছাত্রদের এই গণবিস্ফোরণ ঠেকাতে সকালেই অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয় বুয়েট, হলও ভ্যাকেন্ট করে দেয়া হয়। বিকাল পর্যন্ত হল খালি করার সময় দেয়া হয়। এর পর মাস দুয়েক ধরে বুয়েটের হলে কাউকেই ঢুকতে দেয়া হয়নি, বিশেষ অনুমতি ছাড়া। কিন্তু এতেও থেমে থাকেনি বুয়েটিয়ানরা। বন্ধের মাঝেও চলতে থাকে সভা, মিটিং- মিছিল, স্মারকলিপি পেশ। অবস্থা বেগতিক দেখে এক পর্যায়ে বুয়েট কর্তৃপক্ষ নতুন নাটক ফাঁদে। ৮ জুনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গঠন করা হয় তদন্ত কমিটি। তারা মুকী- শরীফ- স্বপন- সায়হামদের সাথে আন্দোলনকারী ছাত্র সুব্রত, ইন্দ্রনীল, বিজয়, শান্ত, সুদীপ্তসহ আরো অনেককে একই কাতারে ফেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করে। এ ঘটনায় সাধারণ ছাত্রদের সামনে বুয়েট প্রশাসনের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে পারে। বুঝতে বাকি থাকে না এই গণরোষের হাত থেকে খুনীদের বাঁচাতে ছাত্রদল ক্যাডার, সরকারের পা চাটা পুলিশবাহিনীর সঙ্গে তারাও একাট্টা হয়েছে।
আন্দোলনকারীদের এভাবে হেনস্থা করার পর ৬৩ দিনের মাথায় ১১ আগস্ট বুয়েট খুলে দেয়া হয়। ওই দিনেই আবার বেগবান হয়ে ওঠে আন্দোলন । ছাত্ররা এবার শুরু করে আমরণ অনশন। দেশের বিভিন্ন জায়গা থকে বুদ্ধিজীবীরাও এসে এ আন্দোলনের সাথে তাঁদের সংহতি প্রকাশ করতে শুরু করেন। তাঁদের মাঝে ছিলেন ড. হুমায়ুন আজাদ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ, হারুন-উর- রশীদ, গিয়াস উদ্দিন সেলিম, সিরাজুল ইসলাম, হাজেরা সুলতানা, গোলাম কুদ্দুসসহ আরো অনেকে। আর তার বিপরীতে খুনীদেরকে বাঁচাতে এবার মরিয়া হয়ে ওঠে প্রশাসন। তাদের মদদে ছাত্রদল ক্যাডার আর পুলিশ বাহিনী এবার নগ্নভাবে লাঠি সোঠা টিয়ার গ্যাস নিয়ে হামলে পরে ছাত্রদের উপর । আর হলে বাসায় হুমকি ধামকি দেয়ার তো কোন সীমা পরিসীমা ছিল না।
এতকিছুর পরও আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর আকার ধারণ করতে থাকে। ৭ দিনের মাথায় আবার বন্ধ ঘোষণা হয় বুয়েট। এতেও আন্দোলন স্তিমিত করা যায়নি। ক্যাম্পাস ছেড়ে এবার আন্দোলন শুরু হয় রাজপথে। শাহবাগ- প্রেসক্লাব- শহীদ মিনার মুখরিত বুয়েটিয়ানদের স্লোগানে- ‘সনি হত্যার বিচার চাই’। ওই দমন নিপীড়নের মাঝেই ছাত্ররা গড়ে তোলে ‘সন্ত্রাসবিরোধী বুয়েট ছাত্র ঐক্য’ কমিটি। জাতীয় দৈনিকগুলোতেও আন্দোলন আর আন্দোলনকারীদের উপর নেমে আসা অকথ্য পাশবিক নির্যাতনের চিত্র উঠে আসতে শুরু করে। বুয়েটের ক্যাম্পাস ছাড়িয়ে এর উত্তাপ ছড়িয়ে পরে দেশের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও।অবশেষে রাষ্ট্রযন্ত্র বাধ্য হয় বিচার কাজ শুরু করতে। মুকি অবশ্য ততদিনে দেশের বাইরে পলাতক। তার অনুপস্থিতিতেই ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতের বিচারপতি শাহেদ নুরুদ্দিন ২০০৩ সালের ২৯ জুন টগর মুকীর ফাঁসির আদেশ দেন। সরকার ২০০৬ সালে টগর-মুকীর ফাঁসির আদেশ বাতিল করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের ব্যবস্থা করে। সেই মামলা এখনো চলছে।
- গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অবহেলা করলে হতে পারে যে গুরুতর রোগ
- সাদা পোশাক ঘেমে হলদেটে হয়ে গেলে কী করবেন?
- বানিয়ে ফেলুন ৪ স্বাদের লাচ্ছি
- সরকারি ক্রয় আইন পরিবর্তনের সুপারিশ
- সব ধরনের ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে ব্যবস্থা নিন
- প্লাস্টিক বর্জ্যে ঢাকায় সড়ক নির্মাণ
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীরা পড়বেন ব্ল্যাকলিস্টে
- বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে : ওবায়দুল কাদের
- আইফোন ১৬-তে যেসব নতুন ফিচার থাকছে
- শারীরিক শিক্ষা ও সংগীতের শিক্ষক পাবে প্রাথমিক স্কুল
- সাত দিনে হিট স্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়ল ৭ মে পর্যন্ত
- চীন সফরে যাওয়ার আগে জুলাইয়ে ভারত সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী
- শিশুকে হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ সৎবাবার বিরুদ্ধে
- বরিশালে বেহুন্দি জালসহ ২ জেলে আটক
- উজিরপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কীম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
- পটুয়াখালীর মুগডাল যাচ্ছে জাপানে
- তৃতীয় বিয়ে করছেন শাকিব, এর মাঝেই আইনি ব্যবস্থার কথা বললেন বুবলী
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের উন্নতিতে বড় সুবিধাভোগী উত্তর-পূর্ব ভারত
- জি কে শামীমের জামিন ঘিরে ফের প্রতারণা
- ছাত্রলীগ নেতা হত্যার ঘটনায় অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ১
- উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সেল গঠনের নির্দেশ ইসির
- প্রথম ধাপের ভোটে ১৪১ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
- দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা ভোটে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন আজ
- এএসপি পদে পদোন্নতি পেলেন ৪৫ পুলিশ পরিদর্শক
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় ৪ নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত
- সামাজিক বিমা প্রবর্তনের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হচ্ছে
- ছদ্মবেশে গাজীপুর ও নীলফামারীর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
- প্রতিভা বিকাশে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা রাখা যাবে না : টুকু
- রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেছে কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- গলাচিপায় অসহায় ও দুস্থদের মাঝে ভিজিএফের চাল বিতরণ
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- পটুয়াখালীতে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
- বরগুনায় মা ও মেয়ে ধর্ষণের পলাতক আসামী গ্রেফতার
- বদহজম-পেটে যন্ত্রণা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ নয় তো?
- কমবয়সীদেরও কেন হয় হার্নিয়া, এর চিকিৎসা কী?
- ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- হুপিং কাশিতে আক্রান্ত কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ নির্দেশনা
- কলাপাড়ায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
- নিষেধাজ্ঞায় অভয়াশ্রমে মাছ শিকার ১৪ জেলের কারাদন্ড
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- বুয়েটের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক, ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে:সাদ্দম
- বেশিক্ষণ রোদে থাকলে যে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে
- শুধু হিট স্ট্রোক নয়, তাপপ্রবাহে কঠিন যে রোগের ঝুঁকি বাড়ে
- গরমে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া কি বিপদের লক্ষণ?
- ছুটিতে সরকারি হাসপাতালের সেবায় সন্তুষ্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- খুলে দেওয়া হলো ৮ ওভারপাস দুই সেতু